পাতা:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র (দ্বাদশ খণ্ড).pdf/৮৯৮

ԵԳՏ বাংরাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্রঃ দ্বাদশ খন্ড Bangladesh continue and as I told Shri P. K. Deo, I am not at all satisfied with whatever action might have been taken in this respect by the US Government. SHRI SAMARGUHA: Are you satisfied with your own action, the action you are taking about Bangladesh? MR. SPEAKER: I do not like such interruptions. SHRI SWARAN SINGH: We can defer that. What we are discussing today is something different. MR. SPEAKER: The hon. Minister need not pay attention to him. SHRI SWARAN SINGH: I agree that the US policy to arm Pakistan dating back to the year 1954 is the main source of building up the military potential of Pakistan. From 1954 to 1965, military equipment worth 1,700 to 2,000 million dollars has reached Pakistan from US sources. That has enabled her to build up her military potential, and the constitution of the current supply, particularly after the military action in Bangladesh, is something which is of great concern to us, in view of the fact that several countries have stopped the supply of all arms to Pakistan after events in Bangladesh took the turn they have. We have, therefore, been constantly pressing the United States Government to give up their plan of continued supply of arms to Pakistan even though the licenses for these might have been issued earlier to 25th March when the military action in Pakistan started, but we have not succeeded. About the statement by Senator Tunney to which the hon. Member referred we have been informed by U.S Embassy today that no U.S. flag ship was carrying Pakistani troops. This is what they have told us today. AN HON. MEMBER: They may deny to tomorrow. SHRI SWARAN SINGH: If they deny it tomorrow. I will make that known tomorrow. This is the statement they make now. শ্রী জগন্নাথ রাও জোশী (শাজাপুর); স্পীকার মহোদয়, মন্ত্রী মহোদয়ের বক্তব্য শুনে রবীন্দ্রনাথের একটি মন্তব্য-বাক্য আমার মনে পড়ে গেলঃ “We read the world wrong and say that it deceives us.” বস্তুতঃ আমেরিকা হোক, রাশিয়া হোক, কিংবা অন্য বৃহৎ শক্তি হোক, নিজ দেশের ব্যাপারে তাদের কৌশল কারো অজানা নয়। আমেরিকায় গণতন্ত্র আছে বলে সিনেটররা বলতে পারেন। রাশিয়ার মত সমাজতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্র না থাকার কারণে লুকিয়ে ছাপিয়ে কি হয় তা জানা যায় না। ১৯৫৪ সনে যখন আমেরিকা ঝউঅঞঙ ও ঝউঘঞঙ-র সদস্য হিসাবে পাকিস্তানকে অস্ত্র দেবার সিদ্ধান্ত নেয়, তখন অন্ততঃ একটা অজুহাত ছিল। It is a sort of a fig-leaf to oppose communism. ১৯৫৪ সনে অন্ততঃ এই কথা বলা যেতে পারত কিন্তু ১৯৬৫ সনের পর থেকে কমু্যনিষ্ট রাষ্ট্র চীন রাশিয়া, কমু্যনিষ্ট রাষ্ট্র চীন পাকিস্তানকে সাহায্য দিচ্ছে এবং আমেরিকার অস্ত্র প্রয়োগ ভারতের বিরুদ্ধে হয়েছে তখন সেই অজুহাত আর থাকে না। সকল দেশ পাকিস্তানকে অস্ত্র দিচ্ছে এবং মন্ত্রী মহোদয় ও জয়প্রকাশ