আইনের প্রাধান্য দস্তখত বা টিপসহিযুক্ত অলিখিত স্ট্যাম্প কাগজ গ্রহণ নিষিদ্ধ মহাজনী ঋণের শর্ত হিসাবে ফসল অগ্রিম ক্রয় ইত্যাদি নিষিদ্ধ খায়খালাসী বন্ধক ঘোষণা o So *N ২৩8 বাংলাদেশ ঋণ সালিসি আইন, ১৯৮৯ (ছ) “মহাজনী ঋণ” অর্থ লিখিত বা মৌখিক চুক্তিবলে, জামানতসহ বা জামানত ব্যতিরেকে, টাকায় বা শস্যে বা শস্যবীজে পরিশোধ্য এমন ঋণ যাহা, (অ) টাকায় পরিশোধের ক্ষেত্রে, আসল ঋণের উপর বার্ষিক শতকরা বিশ টাকা বা তদুধর্ব হারে অতিরিক্ত অর্থসহ পরিশোধ্য; এবং (আ) শস্যে বা শস্যবীজে পরিশোধের ক্ষেত্রে, আসল ঋণের উপর ১ বার্ষিক এক-পঞ্চমাংশ বা তদুধর্ব পরিমাণ অতিরিক্ত শস্য বা শস্যবীজসহ পরিশোধ্য। o ༠1 ཨ་ཀྲ་ཨ་ཙ༔ ཕྲག་ཁུང ཨ་ཨཱ། ཨ་ཨཱ་ཨཱི་ཤག་ཕ། ཁྲི་དར་མ་ཕ་སྤག གླ་ཨི་ཌོ་ এই আইন ও তদধনপ্রণীতরি বানাবীকার্যকর থাকবে : ৪। কোন ব্যক্তি মহাজনী ঋণের জামানত হিসাবে কোন কৃষকের নিকট হইতে তাহার দস্তখত বা টিপসহিযুক্ত অলিখিত স্ট্যাম্প কাগজ গ্রহণ করিতে পারিবেন না। &o ○ ৫। কোন ব্যক্তি মহাজনী ঋণের শর্ত হিসাবে ঋণ গ্রহীতার জমির উৎপাদিত ফসল কোন প্রকারের অগ্রিম ক্রয় করিতে পারবেন না বা তাহার নির্ধারিত কোন স্থানে উঠাইতে পারিবেন না। ് ७ । (S) * अक्षबाबोैवात्र अस्ति टन शस्त इजिन्ति মালিক কোন কৃষক প্রাকৃতিক দুযোগে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বা জীবন ধারণে অক্ষমতাজনিত অসহায়তার কারণে কোন কৃষি জমি বিক্রয় করিলে এবং— or (ক) উক্ত জমির বিক্রয়মূল্য অনধিক ত্ৰিশ হাজার টাকা হইলে অথবা o হইলে, এবং & (খ) বিক্রীত জমির পরিমাণ অনধিক এক একর হইলে, $ಕ উক্ত কৃষক বাের্ড গঠিত হইবার ছয় মাস, বা বিক্রয় দলিল রেজিষ্ট্র হইবার ছয় মাস, যাহাই পরে হয়, এর মধ্যে উক্ত বিক্রয়কে খায়খালাসী বন্ধক হিসাবে করিতে পারিবেন এবং বোর্ড, দরখাস্তটি বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে শুনানীর পর, দরখাস্তের যথার্থতা সম্পর্কে সন্তুষ্ট হইলে, উক্ত বিক্রয়কে সাত বৎসর মেয়াদী খায়খালাসী বন্ধক হিসাবে ঘোষণা করিবে: তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত জমি ১লা জানুয়ারী, ১৯৮৯ তারিখের পূর্বে পুনরায় হস্তান্তরিত হইয়া থাকিলে বা ঐ তারিখের পূর্বে উহার উপর কোন শিল্প কারখানা, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বা ইমারত স্থাপনের বা অন্য কোন কারণে উহার প্রকৃতি স্থায়ীভাবে পরিবর্তিত হইয়া থাকিলে, উক্ত জমির ক্ষেত্রে এই উপ-ধারার অধীন কোন দরখাস্ত গ্রহণযোগ্য হইবে না। NQ- - ്
পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ২৭.djvu/২৩৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।