e$ বাংলাদেশ ঋণ সালিসি আইন, ১৯৮৯ ২৩৫ (২) উপ-ধারা (১) এর অধীন কোন বিক্রয় খায়খালাসী বন্ধক হিসাবে হইবে না, বিক্রীত জমির দখল বিক্রেতার নিকট প্রত্যপণ করিবার জন্য ক্রেতাকে নির্দেশ দান করিবে । (৩) যদি উপ-ধারা (২) এর অধীন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ক্রেতা জমি প্রত্যপণ না করেন বা করিতে ব্যর্থ হন, তাহা হইলে ধারা ৮ এর বিধান অনুযায়ী উক্ত প্রত্যপণ কার্যকর করা হইবে। (৪) যে ক্ষেত্রে বোর্ড উপ-ধারা (২) এর অধীন কোন বিক্রয়কে খায়খালাসী বন্ধক হিসাবে গণ্য করে সে ক্ষেত্রে বিক্রয়মূল্য বন্ধকী অর্থ বলিয়া গণ্য হইবে এবং বিক্রেত কর্তৃক পরিশোধ বন্ধকী অর্থের পরিমাণ বাের্ড কর্তৃক নির্ধারিত > ve হইবে। * (৫) উপ-ধারা (৪) এর অধীন পরিশোধ্য বন্ধকী অর্থের পরিমাণ নির্ধারণের সময় বাের্ড বিক্রয়মূল্য হইতে এক-দশমাংশ পৃথক করিয়া ক্রেতা উক্ত জমি যত বৎসর ভোগ করিয়াছেন উহার প্রতি বৎসরের জন্য উক্ত এক-দশমাংশ হইতে উহার এক-সপ্তমাংশ হারে বাদ দিবে এবং বাকী অংশ বিক্রয়মূল্যের অবশিষ্ট নয়দশমাংশের সহিত যোগ করিয়া মোট পরিশোধ্য অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করিবে: তবে শর্ত থাকে যে, যদি ক্রেতা উক্ত জমি সাত বৎসরের অধিক কাল ভোগ করিয়া থাকেন, তাহা হইলে উক্ত এক-দশমাংশ সম্পূর্ণরূপে বিক্রয় মূল্য হইতে বাদ দিয়া পরিশোধ্য অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করিতে হইবে। ~) (৬) উপ-ধারা (৫) এর অধীন নির্ধারিত পরিশোধ্য অর্থ অনধিক দশটি (৭) উপ-ধারা (৬) এর অধীন নির্ধারিত কোন কিস্তি অনাদায়ী থাকিলে অনাদায়ী কিস্তির অর্থ সরকারী দাবী (public demand) বলিয়া গণ্য হইবে এবং তদনুসারে ইহা আদায়যোগ্য হইবে: ർ, so তবে শর্ত থাকে যে, ক্রেতা যদি অনধিক দুই একর জমির মালিক হন অথবা ক্রেতা যদি অনধিক তিন একর জমির মালিক হন এবং জীবন ধারণে অক্ষমতাজনিত অসহায় হন তবে উক্ত উক্ত বাবা ৬ প্রয়ােজ হইবেনা। ৭। (১) এই আইন বলবৎ হইবার পর অনধিক দুই একর কৃষি জমির মালিক কোন কৃষক প্রাকৃতিক দুযোগে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বা জীবন ধারণে অক্ষমতাজনিত অসহায়তার কারণে অনধিক ত্রিশ হাজার টাকা মূল্যে অনধিক এক একর পরিমাণ কৃষি জমি বিক্রয় করিলে এবং উক্ত জমির বিক্রয় মূল্য o Goo কতিপয় বিক্রয় বাতিল
পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ২৭.djvu/২৩৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।