২৩৬ বাংলাদেশ ঋণ সালিসি আইন, ১৯৮৯ উক্ত কৃষক এই বিক্রয় বাতিল ঘোষণা করার জন্য বোর্ড গঠিত হইবার ছয় মাস, বা বিক্রয় দলিল রেজিস্ত্রী হইবার ছয় মাস, যাহাই পরে হয়, এর মধ্যে বোর্ডের নিকট বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে দরখাস্ত করিতে পারিবেন এবং বোর্ড, - তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত জমি ১লা জানুয়ারী, ১৯৮৯ তারিখের পূর্বে পুনরায় হস্তান্তরিত হইয়া থাকিলে বা ঐ তারিখের পূর্বে উহার উপর কোন শিল্প কারখানা, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বা ইমারত স্থাপনের বা অন্য কোন কারণে উহার প্রকৃতি স্থায়ীভাবে পরিবর্তিত হইয়া থাকিলে উক্ত জমির ক্ষেত্রে এই উপ-ধারার অধীন কোন দরখাস্ত গ্রহণযোগ্য হইবে না। o (২) উপ-ধারা (১) এর অধীনে কোন বিক্রয় বাতিল ঘোষিত হইলে বোর্ড, তৎকর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে, যাহা তিন মাসের অধিক হইবে না, বিক্রিত করিবে । N ംരു (৩) যদি উপ-ধারা (২) এর অধীন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ক্রেতা জমি প্রত্যপণ না করেন বা করিতে ব্যর্থ হন, তাহা হইলে ধারা ৮ এর বিধান অনুযায়ী o o (8) যে ক্ষেত্রে উপ-ধারা (১) এর অধীন কোন বিক্রয় বাতিল ঘোষিত হয় সেক্ষেত্রে ক্রিয়মূল সুদত ঋণ বলিয়া গণ্য হইবে। o (৫) বোর্ড বিক্রয় দলিল রেজিষ্ট্রির তারিখ হইতে উপ-ধারা (৩) এর অধীন জমি প্রত্যপণের তারিখ পর্যন্ত সময়ে ক্রেতা উক্ত জমি হইতে যে পরিমাণ আয় কেরিয়াছেন তাহার সমপরিমাণ অর্থ বিক্রয়মূল্য হইতে বাদ দিয়া পরিশোধ্য ংS সুদমুক্ত ঋণের পরিমাণ নির্ধারণ করবে এবং উহা অনধিক দশটি বার্ষিক কিস্তিতে
- N ۶یر Q - ক্রেতাকে পরিশোধের জন্য বিক্রেতাকে নির্দেশ দান করিবে । o (৬) উপ-ধারা (৫) এর অধীন কোন কিস্তি অনাদায়ী থাকিলে অনাদায়ী * কিস্তির অর্থ সরকারী দাবী (public demand) বলিয়া গণ্য হইবে এবং -so তদনুসারে উহা আদায়যোগ্য হইবে:
তবে শর্ত থাকে যে, ক্রেতা যদি অনধিক দুই একর জমির মালিক হন এবং প্রাকৃতিক দুযোগে ক্ষতিগ্রস্ত বা জীবন ধারণে অক্ষমতাজনিত অসহায় হন তবে উক্ত ধারা ‘৭’ প্রযোজ্য হইবে না।