পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ২৭.djvu/৩৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩২৬ খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন, ১৯৮৯ কর আদায় ৪৭। (১) এই আইনে ভিন্নরূপ বিধান না থাকিলে, পরিষদের সকল কর রেইট, টোল এবং ফিস প্রবিধান দ্বারা, নির্ধারিত ব্যক্তির দ্বারা এবং পদ্ধতিতে আদায় হইবে। (২) পরিষদের প্রাপ্য অনাদায়ী সকল প্রকার কর, রেইট, টোল, ফিস এবং অন্যান্য অর্থ সরকারী দাবী (public demand) হিসাবে আদায়যোগ্য হইবে। কর নির্ধারনের বিরুদ্ধে ৪৮। প্রবিধান দ্বারা নিধারিত কর্তৃপক্ষের নিকট ও প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত আপত্তি পন্থায় এবং সময়ের মধ্যে পেশকৃত লিখিত দরখাস্ত ছাড়া অন্য কোন পন্থায় এই আইনের অধীন ধার্য কোন কর, রেইট, টোল বা ফিস বা এতদসংক্রান্ত কোন আপত্তি উথাপন করা যাইবে না। o কর প্রবিধান ৪৯। (১) পরিষদ কর্তৃক ধার্যকৃত সকল কর, রেইট, টােল বা ফিস এবং অন্যান্য দাবী প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে ধার্য, আরোপ এবং নিয়ন্ত্রন করা যাইবে। Šo (২) এই ধারায় উল্লিখিত বিষয় সম্পর্কিত প্রবিধানে অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে, কর দাতাদের করণীয় এবং কর ধার্যকারী ও আদায়কারী কর্মকর্তা অন্যান্য কর্তৃপক্ষের ক্ষমতাও দায়িত্ব সম্পর্কেনি থাকবে। পরিষদের কার্যাবলীর *[৫০। (১) এই আইনের উদ্দেশ্যের সহিত পরিষদের কার্যাকলাপের উপর নিয়ন্ত্রণ সামঞ্জস্য নিশ্চয়তা বিধানকল্পে সরকার প্রয়োজনে পরিষদকে পরামর্শ বা অনুশাসনকরতে পারে। (২) সরকার যদি এইরূপ প্রমাণ পায় যে, পরিষদের দ্বারা বা পক্ষে কৃত বা প্রস্তাবিত কোন কাজকর্ম এই আইনের সহিত সংগতিপূর্ণ নহে অথবা জনস্বার্থের পরিপন্থী, তাহা হইলে সরকার লিখিতভাবে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পরিষদের নিকট হইতে তথ্য ও ব্যাখ্যা চাহিতে পারিবে, এবং পরামর্শ বা নির্দেশ প্রদান করিতে পরিবে, এবং পরিষদ উক্ত তথ্য ও ব্যাখ্যা সরবরাহ এবং পরামর্শ বা নির্দেশ বাস্তবায়ন করবে। s ৫১। [পরিষদের কার্যাবলীর উপর নিয়ন্ত্রন- খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা স্থানীয় Q সরকার পরিষদ (সংশোধন) আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সনের ১০নং আইন) এর NQ- - ് § ২৫ ধারাবলে বিলুপ্ত ] S ৫২। [পরিষদের বিষয়াবলী সম্পর্কে তদন্ত- খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা sò স্থানীয় সরকার পরিষদ (সংশোধন) আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সনের ১০নং আইন) Q এর ২৫ ধারাবলে বিলুপ্ত |

  • ধারা ৫০ খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ (সংশোধন) আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সনের ১০নং আইন)

এর ২৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।