CŞ so খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন, ১৯৮৯ vరిల్ఫ (৫) পরিষদ প্রবিধান দ্বারা এই ধারায় উল্লিখিত বিরোধ নিস্পত্তির জন্য (ক) বিচার পদ্ধতি; (খ) বিচার প্রার্থী ও আপীলকারী কর্তৃক প্রদেয় ফিস নিধারণ করিতে পারিবে ।
- (৬৭। পরিষদ এবং সরকারের কার্যাবলীর মধ্যে সমন্বয়ের প্রয়োজন দেখা দিলে, এতদৃবিষয়ে সরকার বা পরিষদ পরস্পরের নিকট সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উত্থাপন করিতে পারিবে এবং পারস্পারিক যোগাযোগ বা আলোচনার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সমন্বয় সাধন করা হইবে।]
৬৮। (১) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার, পরিষদের সহিত পরামর্শক্রমে এবং সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।] o & (২) বিশেষ করিয়া, এবং উপরি-উক্ত ক্ষমতার সামগ্রিকতাকে ক্ষুন্ন না করিয়া অনুরূপ বিধিতে নিম্নবর্ণিত সকল অথবা যে কোন বিষয়ে বিধান করা যাইবে যথা リー N ost) (ক) পরিষদের চেয়ারম্যান এবং সদস্যদের ক্ষমতাও দায়িত্ব; (খ) হিসাব রক্ষনাবেক্ষণ এবং নিরীক্ষণ; o o -**) (গ) পরিষদের কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং অন্য কোন ব্যক্তির দায়-দায়িত্ব নির্ধারণ করার পদ্ধতি ১০ (ঘ) পরিষদের আদেরিদ্ধে আপীলের পদ্ধতি; (ঙ) পরিষদ পরিদর্শনের পদ্ধতি এবং পরিদর্শকের ক্ষমতা; (চ) এই আইনের অধীন বিধি দ্বারা নির্ধারণ করিতে হইবে বা করা যাইবে এইরূপ যেকোন বিষয়। o *(២) কোন বিধি প্রণীত হওয়ার পর, পরিষদের বিবেচনায় যদি উক্ত বিধি খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার জন্য কষ্টকর বা আপত্তিকর বলিয়া প্রতীয়মান হয় अश्ल भावनगद्विकाका উল্লেখপূর্বক সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবসহ উক্ত বিধি o এর ৩১ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত। o পরিষদ ও সরকারের èst ಘೀ সাধন ് ും. N ും ধারা ৬৭ খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ (সংশোধন) আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সনের ১০ নং আইন)
- উপ-ধারা (১) খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ (সংশোধন) আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সনের ১০ নং
আইন) এর ৩২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত। উপ-ধারা (৩) খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ (সংশোধন) আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সনের ১০ নং আইন) এর ৩২ ধারাবলে সংযোজিত।