CŞ v, o o o &°, ব্যাংক-কোম্পানী আইন, ১৯৯১ ՏԳՏ তবে শর্ত থাকে যে, উক্তরূপ ঘোষণা প্রদানের পূর্বে সংশ্লিষ্ট নিরীক্ষককে কারণ দর্শানোর যুক্তিসংগত সুযোগ দিতে হইবে। (২) উপ-ধারা (১) এর অধীনে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন ঘোষণার ফলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ এর নিকট, উপ-ধারা (১) এর অধীন ঘোষণার আদেশ প্রদানের পনর দিনের মধ্যে, আপীল পেশ করিতে পরিবে এবং এই ব্যাপারে উক্ত পর্ষদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হইবে।] ৪০। ধারা ৩৮ এ উল্লিখিত হিসাব, ব্যালেন্সশীট ও প্রতিবেদন এবং পরিচালক-পর্ষদ কর্তৃক, বা ক্ষেত্রমত, কোম্পানীর সাধারণ সভায় শেয়ার হইবে এবং উক্ত হিসাব, ব্যালেন্সশীট, ও প্রতিবেদন যে সময় সম্পর্কিত সেই uS NON് No ് o so বাংলাদেশ ব্যাংকের নিকট দাখিল করিতে হইবে : o oS তবে শর্ত থাকে যে, বাংলাদেশ ব্যাংক বিবরণী দখিলের উক্ত সময়সীমা অনধিক তিন মাস পর্যন্ত বর্ধিত করিতে পারিবে। & o ৪১। ধারা ৪০ এর বিধান অনুসারে কোন ব্যাংক-কোম্পানী কোন বৎসরে ইহার আর্থিক প্রতিবেদন, লাভ-ক্ষতির হিসাব, ব্যালেন্সশীট এবং নিরীক্ষা উক্ত ব্যালেন্সশীট, হিসাব ও প্রতিবেদনের তিনটি করিয়া অনুলিপি একই সংগে রেজিষ্ট্রীরের নিকটেও প্রেরণ করা যাইতে পরিবে, এবং অনুরূপ অনুলিপি প্রেরিত হইলে, কোম্পানী আইনের উক্ত ধারা-১৯০] এর বিধান মোতাবেক উক্ত নিকট পুনরায় প্রেরণের প্রয়োজন হইবে না, এবং উক্ত অনুলিপিগুলির উপর উক্ত শধারা অনুযায়ী ফিস প্রদেয় হইবে এবং অন্য সকল বিষয়েও উক্ত ধারা এর অধীন অনুলিপি দাখিল করা হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে। ৪২। বাংলাদেশেরবাহিরে নিবন্ধনকৃত কোন ব্যাংক-কোম্পানী, (ক) ફરી , હન્ન অধীন প্রস্তুতকৃত ইহার সর্বশেষ ব্যালেন্সশীট এবং লাভ প্রধান কার্যালয় এবং সকল শাখা কার্যালয়ের কোন প্রকাশ্য স্থানে, উক্ত § ব্যালেন্সশীট ও হিসাব সংশ্লিষ্ট বৎসরের পরবর্তী বৎসরের ফেব্রুয়ারী N (সংশোধন) আইন, ২০০৩ (২০০৩ সনের ১১ নং আইন) এর ২৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত। ব্যালেন্সশীট ইত্যাদি বাংলাদেশের বাহিরে নিবন্ধনকৃত ব্যাংক “ধারা ১৯০” শব্দ ও সংখ্যাটি “Section 134(1)” শব্দ, সংখ্যা ও বন্ধনীগুলির পরিবর্তে ব্যাংক কোম্পানী
- “ধারা” শব্দটি “Section” শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০০৩ (২০০৩ সনের ১১ নং
আইন) এর ২৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত। “ধারা” শব্দটি "Section” শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০০৩ (২০০৩ সনের ১১ নং আইন) এর ২৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।