সাময়িকভাবে ব্যবসা বন্ধ রাখা こbrb ব্যাংক-কোম্পানী আই నె, S$$ు (গ) ট্রাইব্যুনালে নিম্পন্নাধীন কার্যধারায় কোন পক্ষকে বা অন্য কোন ব্যক্তিকে উক্ত বহি বা দলিল পরিদর্শনের সুযোগ দেওয়ার জন্য, সরকার বা বাংলাদেশ ব্যাংকের উপর কোন বাধ্যবাধকতামূলক আদেশ প্রদান করিতে পারিবে না। ৬৩। (১) ট্রাইব্যুনাল উহার নিজস্ব কার্যপদ্ধতি নির্ধারণ করিতে পারিবে। (২) ট্রাইব্যুনাল কোন বিষয়ে আংশিক বা সম্পূর্ণ তদন্ত রদ্ধার কক্ষেত্ৰ সম্পন্ন করিতে পারিবে। § (৩) ট্রাইব্যুনালের কোন আদেশে ঃ বা 2.གར་ཡིག་ বিচূতি ঘটিবার বা কোন কিছু বাদ পড়িবার ফলে যৎসামান্য বা সংখ্যাগত ক্রটি থাকিলে, ট্রাইব্যুনাল উহা স্বেচ্ছায় বা কোন পক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুদ্ধ করিতে পারিবে । s ষষ্ঠ খণ্ড ് বাককোম্পানীবােকাসক্তিরে বাবাও শুকান ৬৪। (১) সাময়িকভাবে দায় পরিশোধে অক্ষম কোন ব্যাংক-কোম্পানীর আবেদনক্রমে, হাইকোর্ট বিভাগ উক্ত কোম্পানীর বিরুদ্ধে সকল ব্যবসা বা স্থগিত রাখার আদেশ দিতে পরিবে, যাহার একটি অনুলিপি বাংলাদেশ ব্যাংকের নিকট প্রেরণ করিতে হইবে, এবং হাইকোর্ট বিভাগ সময় সময় উক্ত সময়সীমা বর্ধিত করিতে পারিবে। কিন্তু এই বর্ধিত সময়ের মেয়াদ সর্বমোট ছয় মাসের অধিক হইবে না। (২) আবেদনকারী ব্যাংক-কোম্পানী উহার দেনা পরিশোধ করিতে পরিবে এই মর্মে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রদত্ত একটি রিপোর্ট আবেদনপত্রের সহিত সংযোজিত না হইলে উপ-ধারা (১) এর অধীন আবেদনপত্র গ্রহণযোগ্য হইবে না:
- > - so তবে শর্ত থাকে যে, আবেদনপত্রের সহিত উক্তরূপ রিপোর্ট সংযোজিত না
ত থাকিলেও হাইকোর্ট বিভাগ, যথাযথ কারণ থাকিলে, উক্ত ব্যাংক-কোম্পানীকে এই ধারার অধীন প্রতিকার প্রদান করিতে পারিবে এবং এইরূপ প্রতিকার প্রদান করা হইলে, হাইকোর্ট বিভাগ উক্ত ব্যাংক-কোম্পানীর অবস্থা সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংক হইতে একটি রিপোর্ট তলব করিবে, এবং উক্ত রিপোর্ট প্রাপ্তির পর হাইকোর্ট বিভাগ উহার আদেশ বাতিল করিতে পারিবে বা অন্য কোন যথাযথ আদেশ প্রদান করিতে পারিবে । (৩) উপ-ধারা (১) এর অধীনে কোন আবেদনপত্র দাখিল করা হইলে, হাইকোর্ট বিভাগ একজন বিশেষ কর্মকর্তা নিয়োগ করিতে পারিবে, এবং আবেদনকারী ব্যাংক-কোম্পানী যে সকল সম্পদ, বহি, দলিল, মালামাল এবং আদায়যোগ্য দাবীর অধিকারী বা অধিকারী বলিয়া ধারণা করা হয়, সেসব