পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ২৮.djvu/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৯8 ব্যাংক-কোম্পানী আইন, ১৯৯১ (৪) যদি কোন দাবীদার বা পাওনাদার উপ-ধারা (১) মোতাবেক প্রেরিত (ক) দাবীদারের ক্ষেত্রে, তাহার দাবী অন্যান্য দাবীর তুলনায় অগ্রাধিকারসম্পন্ন দাবী হিসাবে পরিশোধযোগ্য হইবে না, বরং ব্যাংককোম্পানীর সাধারণ ঋণ হিসাবে গণ্য হইবে; (খ) পাওনাদারের ক্ষেত্রে, তাহার জামানতের মূল্যায়ন সরকারী অবসায়ক নিজেই করবেন এবং অনুরূপ মূল্যায়ন পাওনাদার মানিতে বাধ্য NQ- - ് থাকিবেন। ് পাওনাদারদের সভা ৭২। কোম্পানী আইনের ধারা ২৬১ এবং ২৬৬ তে ভিন্নরূপ কোন বিধান ಛಿ। *. থাকা সত্ত্বেও, যদি হাইকোর্ট বিভাগ কোন ব্যাংক কোম্পানীর অবসায়ন কার্যধারা বিবেচনা করিলে, উক্ত কোম্পানীর দাবীদার বা অন্যান্য পাওনাদারদের সভা আহ্বান বা কমিটি নিয়ােগের প্রয়ােজনীয়তা রহিত করতে পরিবে। - N. হিসাবের খাতাদৃষ্টে ৭৩। ব্যাংক-কোম্পানীর হিসাবের খাতায় কোন আমানতকারীর নামে যে བཱ་ཀཱ་ཤ་ཤཱི་ཨབྷ་ཝལ། টাকা জমাকৃত রহিয়াছ বলিয়া উল্লেখ থাকে, সেই টাকার জন্য আমানতকারী গণ্য করা হইবে এবং কোম্পানী আইনের ধারা ২৭৪ এ যাহা কিছুই থাকুক করিবার কারণ আছে ইহা না দেখান, তাহা হইলে হাইকোর্ট বিভাগ উক্তরূপ দাবী প্রমাণিত হইয়াছে বলিয়া ধরিয়া লইবেন। o আমানতকারীগণের ৭৪। (১) কোন ব্যাংক-কোম্পানীর অবসায়নের কার্যধারায় অবসায়নের ಕ್ಲ আদেশ এই অধ্যাদেশ প্রবর্তনের পূর্বে প্রদত্ত হইয়া থাকিলে, অনুরূপ প্রবর্তনের তিন মাসের মধ্যে ব্য, উক্ত আদেশ অনুরূপ প্রবর্তনের পর প্রদত্ত হইলে, আদেশ প্রদানের তিন মাসের মধ্যে, সরকারী অবসায়ক কোম্পানীর আইনের ধারা so ৩২৫] তে উল্লেখিত সেই সকল অগ্রাধিকার ভিত্তিক পাওনা প্রদান করিবেন বা o প্রদানের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন যে সকল পাওনা সম্পর্কে, ধারা ৭১ এর Q অধীন প্রদত্ত নোটিশের প্রেক্ষিতে, উহা জারীর তারিখ হইতে এক মাসের মধ্যে, § দাবী উত্থাপন করা হইয়াছে। o S... “ধারা ২৬১ এবং ২৬৬” শব্দগুলি ও সংখ্যাগুলি “Section 178A এবং 183” শব্দগুলি ও সংখ্যাগুলির পরিবর্তে CŞ ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০০৩ (২০০৩ সনের ১১ নং আইন) এর ৩৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • “ধারা ২৭৪” শব্দ ও সংখ্যাটি “Section 191” শব্দ ও সংখ্যাটির পরিবর্তে ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন,

২০০৩ (২০০৩ সনের ১১ নং আইন) এর ৩৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত। “ধারা ৩২৫” শব্দ ও সংখ্যাটি "Section 230” শব্দ ও সংখ্যাটির পরিবর্তে ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০০৩ (২০০৩ সনের ১১ নং আইন) এর ৩৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।