CŞ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯০ \ع( ch (গ) দফা (ক) ও (খ) তে উল্লিখিত স্থান বা দোকানে (১) রক্ষিত হিসাব বহি বা রেজিষ্টার পরীক্ষা করিতে পারিবেন; (২) প্রাপ্ত মাদকদ্রব্য, মাদকদ্রব্য প্রস্তুতের সাজ-সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতি ও তৈজষপত্র পরীক্ষা, ওজন ও পরিমাপ করিতে পারিবেন; প(৩) উপ-দফা (১) ও (২) এ উল্লিখিত কোন কিছু বেআইনী বা ত্রুটিপূর্ণ পাওয়া গেলে বা বিবেচিত হইলে উহা আটক করিতে পারিবেন।] ৩৩। (১) এই আইনের অধীন কোন অপরাধ সংঘটিত হইলে, যে মাদকদ্রব্য, সাজ-সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতি, উপকরণ, আধার, পাত্র, মোড়ক, যানবাহন বা অন্য কোন বস্তু সম্পর্কে বা সহযোগে উক্ত অপরাধ সংঘটিত হইয়াছে (২) উপ-ধারা (১) এর অধীন বাজেয়াপ্তযোগ্য মাদকদ্রব্যের সহিত যদি কোন বৈধ মাদকদ্রব্য অপরাধ সংঘটনের সময় পাওয়া যায় তাহা হইলে সেই মাদকদ্রব্য এবং উহার বিক্রিত অর্থও] বাজেয়াপ্তযোগ্য হইবে। &o (5) এই ধারায় যাহা কিছুই থাকুক না কেন, উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত কোন অপরাধ সংঘটনের জন্য যদি কোন সরকারী বা সংবিধিবদ্ধ সরকারী কর্তৃপক্ষের কোন যানবাহন বা সরঞ্জাম ব্যবহার হয়, তাহা হইলে বাজেয়াপ্তযোগ্য হইবে না। o o ৩৪। (১) এই আইনের অধীন কোন অপরাধ বিচারকালে আদালত যদি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, আটককৃত কোন বস্তু ধারা ৩৩ এর অধীন বাজেয়াগুযোগ্য, তাহা হইলে আদালত, অপরাধ প্রমাণিত হউক বা না হউক, (ক) বস্তুটি মাদকদ্রব্য হইলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিবেন; (খ) বস্তুটি মাদকদ্রবন হইলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিতে পারবেন। (২) যদি কোন ক্ষেত্রে ধারা ৩৩ এর অধীন বাজেয়াপ্তযোগ্য কোন বস্তু আটক করা হয়। কিন্তু উহার সহিত সংশ্লিষ্ট অপরাধীকে পাওয়া না যায় তাহা হইলে মহা-পরিচালক বা তাহার নিকট হইতে এতদুদ্দেশ্যে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন আদেশ দ্বারা উহা বাজেয়াপ্ত করিতে পারিবেন: --No گیر -صيمر ২১ তবে শর্ত থাকে যে, উক্তরূপ বাজেয়াপ্তির আদেশ প্রদানের পূর্বে বাজেয়াপ্তির ং নিজে আপত্তিউয়াপনের সুযোগ দেওয়ার জন্য বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে সেইগুলি বাজেয়াপ্তযোগ্য হইবে। o NON് No ON বাজেয়াপ্তযোগ্য মাদকদ্রব্য ইত্যাদি >So বাজেয়াপ্তকরণ পদ্ধতি উপ-দফা (৩) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ (সংশোধন) আইন, ২০০০ (২০০০ সনের ৩৯ নং আইন) এর ১৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
- “সেই মাদকদ্রব্য এবং উহার বিক্রিত অর্থও” শব্দগুলি “সেই মাদকদ্রব্যও” শব্দগুলির পরিবর্তে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ
(সংশোধন) আইন, ২০০০ (২০০০ সনের ৩৯ নং আইন) এর ১৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।