বোর্ডের নথিপত্র, ইত্যাদি তলব ও পরীক্ষার ক্ষমতা o ২০ হইয়াছে এইরূপ মূল্য সংযোজন কর বা, ক্ষেত্রমত, সম্পূরক শুল্ক পরিশোধের so SN o 8br মূল্য সংযোজন কর আইন, よ。ああふ (৩) কোন সিদ্ধান্ত বা আদেশ সম্পর্কে বোর্ড কর্তৃক ধারা ৪৩ এর অধীন কোন কার্যধারা শুরু করার পর সেই সিদ্ধান্ত বা আদেশের ক্ষেত্রে উপ-ধারা (১) এর অধীন আপীল করা যাইবে না।
- (৪) এই আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, উপ-ধারা (১) এর অধীন
আপীল গ্রহণের তারিখ হইতে নয় মাসের মধ্যে আপীলাত কর্তৃপক্ষ , আপীলটির উপর কোন সিদ্ধান্ত প্রদান করিতে ব্যর্থ হইলে আপীলাত কর্তৃপক্ষ আপীলটি মঞ্জুর করিয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে। Q o (৫) নির্ধারিত তারিখের অব্যবহিত পূর্বে বিদ্যমান ধারা ৪২ এর অধীন বোর্ডের নিকট পেশকৃত কোন আপীল অথবা বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত কোন আপীল আদেশ অথবা উক্তরূপ কোন আপীল হইতে উদ্ভূত বা তৎসম্পর্কিত কোন বিষয় উক্ত তারিখের অব্যবহিত পূর্বে অনিষ্পন্ন বা, ক্ষেত্রমত, বাস্তবায়নাধীন থাকিলে উহা নির্ধারিত তারিখে Appellate Tribunal এর নিকট হস্তান্তরিত হইবে এবং যতদূর সম্ভব, Customs Act এর section 196 তে বর্ণিত পদ্ধতিতে Appellate Tribunal<F#F স্পিলবারে | o ব্যাখ্যা - এই ধারায়, “নির্ধারিত তারিখ" বলতে ১লা অক্টোবর, ১৯৯৫ বুঝাইবে l] so O ৪৩। (১) বোর্ড স্বতঃপ্রবৃত্ত হইয়া এই আইনের অধীন কোন কার্যধারার নথিপত্র, উহাতে বোর্ডের অধস্তন কোন মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত আদেশ বা সিদ্ধান্তের বৈধতা বা ন্যায্যতা সম্পর্কে সন্তুষ্ট হওয়ার উদ্দেশ্যে, তলব ও পরীক্ষা করিতে পারবে এবং উহা তৎসম্পর্কে যেরূপ বিবেচনা করে O. তবে শর্ত থাকে যে, অধিকতর মূল্যের পণ্য বাজেয়াপ্তকরণের] কোন আদেশ, বা বাজেয়াপ্তির পরিবর্তে জরিমানা বৃদ্ধির কোন আদেশ, বা কোন অর্থদণ্ড আরোপের কোন আদেশ, বা আরোপিত হয় নাই বা কম আরোপিত আদেশ, উহা দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হইতে পারেন এইরূপ ব্যক্তিকে উহার বিরুদ্ধে কারণ দর্শাইবার সুযোগ দান না করিয়া এবং ব্যক্তিগতভাবে বা তাহার নিকট হইতে যথাযথভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কৌসুলী বা অন্য কোন ব্যক্তির মাধ্যমে শুনানির সুযোগ দান না করিয়া, প্রদান করা যাইবে না। ost উপ-ধারা (৪) ও (৫) অর্থ আইন, ১৯৯৫ (১৯৯৫ সনের ১২ নং আইন) এর ৮ ধারাবলে সংযোজিত।
- “নয়” শব্দটি “বার” শব্দটির পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০০৬ (২০০৬ সনের ২২ নং আইন) এর ৪০ ধারাবলে
প্রতিস্থাপিত।
- “বাজেয়াপ্তকরণের” শব্দটি “বাজেয়াপ্তিকরণের” শব্দটির পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০০২ (২০০২ সনের ১৪ নং আইন)
এর ৮৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।