কোম্পানী আইন, ১৯৯৪ ଏ୬୩ ୩ (৩) উপ-ধারা (১) এর বিধানানুযায়ী জমাকৃত কোন অর্থের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের রশিদ হইবে লিকুইডেটরের এতদসংক্রান্ত দায়িত্ব পালনের বাস্তাব প্রমাণ । (৪) আদালত কর্তৃক অবলুপ্তির ড়েঙ্গত্রে, লিকুইডেটর (১) উপ-ধারায় উলেস্নখিত অর্থ ৩৪২ ধারার (৩) উপ-ধারায় উলেস্নখিত ব্যাংক-একাউন্ট হইতে 。 স্থানান্তরের মাধ্যমে জমা দিবেন এবং স্বেচ্ছাকৃত অবলুপ্তির ড়েঙ্গত্রে কিংবা ১৫০ আদালতের তত্ত্বাবধান সাপেড়েগ অবলুপ্তির ড়েগত্রে, তিনি ৩৪১ ধারার (১) উপধারা অনুসারে বিবরণী পেশ করার সময়, উক্ত বিবরণীর তারিখের পূর্ববর্তী একশত আশি দিনের মধ্যে, তাহার হাতে বা নিয়ন্ত্রণে এই ধারার (১) উপধারার অধীনে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য যে অর্থ ও পরিসম্পদ ছিল উহার উলেস্নখ করিবেন এবং উক্ত বিবরণী পেশ করার পর চৌদ্দ দিনের মধ্যে উক্ত অর্থ ও পরিসম্পদ “কোম্পানীর অবলুপ্তি সংক্রান্ত হিসাবে” জমা দিবেন। (৫) কোন ব্যক্তি এই ধারা অনুযায়ী “ র অবলুপ্তি সংক্রান্ত হিসাবে” জমাকৃত কোন অর্থ বা পরিসম্পদের র হইলে তিনি উক্ত অর্থ বা পরিসম্পদ তাহাকে প্রদানের জন্য আদালত সমীপে আবেদন করিতে পারেন এবং আদালত যদি তাহার দাবীর সম্পর্কে সন্তুষ্ট হয়, তাহা হইলে উক্ত পাওনা অর্থ বা পরিসম্পদ তাহাকে নের আদেশ দিতে পারে: তবে শর্ত থাকে যে, আদালত অনুরূপ আদেশ দেওয়ার পূর্বে কেন উক্ত অর্থ বা পরিসম্পদ প্রদানের আদেশ দেওয়া হইবে না এই মর্মে সরকার কর্তৃক এতদুদ্দেশ্য নিযুক্ত কর্মকর্তাকে একটি নোটিশ দিবে এবং কারণ দর্শাইবার জন্য উক্ত নোটিশে উহা প্রাপ্তির তারিখ হইতে অনধিক ত্রিশ দিনের একটি সময়সীমাও নির্দিষ্ট করিয়া দিবে। (৬) এই ধারা অনুসারে কোম্পানীর অবলুপ্তি সংক্রান্ত হিসাবে জমাকৃত কোন অর্থ বা পরিসম্পদ জমা দেওয়ার পর পনেরো বৎসর পর্যন্ত অদাবীকৃত থাকিলে, তাহা সরকারের সাধারণ রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত হইবে; তবে অনুরূপভাবে স্থানান্তরিত কোন অর্থ বা পরিসম্পদ (৫) উপ-ধারা অনুসারে ৩দাবী করা হইলে সেই দাবী তদনুসারে মঞ্জুরও করা যাইবে, যেন উক্ত অর্থ o স্থানান্তরিত হয় নাই; এবং এইরূপ দাবী পরিশোধের জন্য প্রদত্ত আদেশ রাজস্ব - ফেরতদানের আদেশ বলিয়া গণ্য হইবে। § (৭) কোন লিকুইডেটর কর্তৃক এই ধারায় অধীনে কোম্পানীর অবলুপ্তি o সংক্রান্ত হিসাবে যে অর্থ জমা দেওয়া উচিৎ ছিল সেই অর্থ নিজের কাছে § রাখিয়ে তিনি উক্ত অর্থ বা পরিসম্পদের মূল্যের সমপরিমাণ অর্থের উপর বার্ষিক - O শতকরা কুড়ি টাকা হারে সুদ দিবেন এবং তাহার বরখেলাপের দরমন যে খরচ হয় উহা বহনের জন্যও তিনি দায়ী হইবেন, এবং আদালত কর্তৃক বা আদালতের পারিশ্রমিক সম্পূর্ণ বা অংশিক না-মঞ্জুর করিতে এবং তাহার পদ হইতে তাহাকে অপসারণ করিতে পারিবে।
পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ৩০.djvu/৩৮১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।