পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ৩৩.djvu/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কপিরাইট আইন, こののの აe Gi তবে শর্ত থাকে যে, ধারা ৭২] এর উপ-ধারা (১) এর উপ-দফা (ম) প্রযোজ্য হয় এমন কম্পিউটার প্রোগ্রামের কোন অভিযোজন নিয়ন্ত্রণের বা ঐ বাবদ ক্ষতিপূরণ দাবী করিবার কোন অধিকার উক্ত গ্রন্থকারের থাকিবে না। ব্যাখ্যা।– কোন কর্ম প্রদর্শনে বা প্রণেতার সন্তুষ্টিমতে উহা প্রদর্শনে ব্যর্থতা - এই ধারার অধীন অধিকার লজান মর্মে গণ্য হইবে না। o Ø (২) কোন কর্মের রচনাস্বত্ব দাবী করিবার অধিকার ব্যতীত, উপ-ধারা (১) o এর অধীন কোন কর্মের প্রণেতাকে প্রদত্ত অন্য কোন অধিকার ঐ প্রণেতার আইনানুগ প্রতিনিধির দ্বারা প্রয়োগ করা যাইবে। ് অধিকার লঙ্ঘনকারী ৭৯। কপিরাইট বিদ্যমান আছে এমন কোন কর্মের অধিকার লঙ্ঘনকারী অনুলিপির দখলকার সকল অনুলিপি এবং এরূপ অধিকার লজ্জনকারী অনুলিপি তৈরীর জন্য ব্যবহৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে বা ব্যবহারের জন্য উদ্দীষ্ট প্লেট এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মালিকের অধিকার সোর্স কোড কমপাইলেশন, ডাটা, ডিজাইন ডকুমেন্টেশন, টেবিল এবং আনুষঙ্গিক চার্টসমূহ কপিরাইটের মালিকের সম্পত্তি বলিয়া গণ্য হইবে, যিনি উহাদের দখল পুনরুদ্ধারের বা উহাদের রূপান্তর সম্পর্কে আইনগত কার্যক্রম N তবে শর্ত থাকে যে, কপিরাইটের মালিক কোন অধিকার লঙ্ঘনকারী করেন যে— qŞ` o(ক) কমিটির কপিরাইট বিদ্যমান আছে মর্মে তিনি জ্ঞাত ছিলেন না এবং তাহার এই মর্মে বিশ্বাস করিবার যুক্তিসঙ্গত কারণ ছিল যে, কর্মটির অনুলিপি অধিকার লঙ্ঘনকারী অনুলিপি নয় এবং উহার কপিরাইট ও বিদ্যমান ছিল বা ©o eo ঐরূপ অনুলিপি বা প্লেট সম্পর্কে কোন কর্মের কপিরাইটের অধিকার O লঙ্ঘন সংশ্লিষ্ট নাই মর্মে তাহার বিশ্বাস করিবার যুক্তিসংগত কারণ ২ ছিল। কপিরাইটের মালিক o ৮০। (১) কোন একচেটিয়া লাইসেন্সধারী কর্তৃক কপিরাইট লঙ্ঘন বিষয়ে কর্ণায় পক্ষইল দায়েরকৃত প্রত্যেক দেওয়ানী মামলা বা অন্যান্য দেওয়ানী কার্যধারায় © কপিরাইটের মালিককে বিবাদী করিতে হইবে, যদি না আদালত ভিন্নরূপ নির্দেশ S- দান করে, এবং যে ক্ষেত্রে এইরূপ মালিক বিবাদী হয়, একচেটিয়া

  • “৭২” সংখ্যাটি “৭১" সংখ্যাটির পরিবর্তে কপিরাইট (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ১৪ নং আইন) এর

৩৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • “এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সংশি0ষ্ট সোর্স কোড কমপাইলেশন, ডাটা, ডিজাইন ডকুমেন্টেশন, টেবিল এবং আনুষঙ্গিক চাটসমূহ" শব্দগুলি ও কমাগুলি কপিরাইট (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ১৪ নং আইন) এর ৩৫ ধারাবলে সন্নিবেশিত।