পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ৩৩.djvu/৩৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○○br অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যপণ আইন, ২০০১ (২) উপ-ধারা (১) এর অধীনে কোন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক উপ-ধারা (৪) এর বিধান সাপেক্ষে (ক) দেবোত্তর সম্পত্তির ক্ষেত্রে আবেদনকারী তাহার দাবীমতে সেবায়েত বা মোহন্ত কিনা এবং বাংলাদেশের নাগরিক ও স্থায়ী বাসিন্দা কিনা তাহা নির্ধারণ করিয়া উক্ত সেবায়েত বা মোহন্তের নিকট, উক্ত সম্পত্তির উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, ধারা ১১ এর উপ-ধারা (৩), (৪) এবং (৫) এর বিধানাবলী যতদূর সম্ভব অনুসরণক্রমে, উক্ত সম্পত্তি প্রত্যপণ করিবেন; এবং eS (খ) উক্ত সম্পত্তির কোন সেবায়েত বা মোহন্ত না থাকিলে, বা উহা শ্মশান, সমাধিক্ষেত্র বা ধর্মীয় বা দাতব্য প্রতিষ্ঠান হইলে, উহার ব্যবস্থাপনা ও যথাযথ পরিচালনার উদ্দেশ্যে, স্থানীয় সংশ্লিষ্ট সম্প্রদায়ের অনধিক পাচজন সদস্য সমন্বয়ে একটি পরিচালনা কমিটি গঠন করিয়া এই কমিটির নিকট উক্ত সম্পত্তি প্রত্যপণ করিতে পারিবেন। -് (৩) কোন প্রত্যপণযোগ্য জনহিতকর সম্পত্তির ব্যাপারে উপ-ধারা (১) এর অধীনে একাধিক ব্যক্তি আবেদন করিলে জেলা প্রশাসক এইরূপ আবেদন একযোগে নিস্পত্তি করিবেন এবং এই ব্যাপারে উপ-ধারা (২) অনুযায়ী সিদ্ধান্ত ও অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহণ করিবেন, এইরূপ সিদ্ধান্তে সংক্ষুব্ধ কোন ব্যক্তি উক্ত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সরকারের নিকট আপীল দায়ের করিতে পারিবেন এবং এই ব্যাপারে সরকারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলিয়া গণ্য হইবে। (৪) উপ-ধর (১)এ উল্লিখিত সম্পত্তি বা উহার কোন অংশবিশেষ ধর ৬ অবমুক্তির জন্য কোন ব্যক্তি ধারা ১০ এর উপ-ধারা (৩) বা (৪) এর অধীনে o o (ক) উপ-ধারা (২) এর অধীন কার্যক্রম স্থগিত রাখিবেন; এবং o (খ) উক্ত আবেদনের ব্যাপারে এই আইনের অধীনে প্রদত্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত o প্রাপ্তির পর তদনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। ট্রাইব্যুনাল স্থাপন ও> ১৬। (১) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, সাধারণভাবে প্রতিটি জেলার জন্য একটি বা প্রয়োজনবোধে একাধিক জেলার জন্য একটি ট্রাইব্যুনাল বা একটি জেলার জন্য অতিরিক্ত ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করিতে পারিবে; এই ট্রাইব্যুনাল অপিত সম্পত্তি প্রত্যপণ ট্রাইব্যুনাল নামে অভিহিত হইবে। (২) কোন জেলার জন্য একাধিক ট্রাইব্যুনাল স্থাপিত হইলে, (ক) ট্রাইব্যুনাল স্থাপনকারী প্রজ্ঞাপনে সরকার নির্দিষ্ট করিয়া দিবে যে, উহাতে উল্লিখিত ট্রাইব্যুনালে সকল আবেদন পেশ করা হইবে; এবং NQ- - ്