পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ৩৩.djvu/৩৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○○○ অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যপণ আইন, ২০০১ করা যাইবে না, এবং তাহা করা হইলে আপীল ট্রাইব্যুনাল বা উক্ত অন্য আদালত বা কর্তৃপক্ষ সরাসরি নাকচ করিয়া দিবে। (২) ট্রাইব্যুনালের নিম্নবর্ণিত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপীল ট্রাইব্যুনালে আবেদনকারী বা প্রতিপক্ষ আপীল দায়ের করিতে পারিবেন:- NQ (ক) ধারা ১০ এর উপ-ধারা (১), (২) বা (৪) এর অধীনে কোন আবেদন ് শুনানীর জন্য গ্রহণ না করিয়া সরাসরি নাকচের সিদ্ধান্ত; .Nò (খ) একতরফা বা দোতরফা শুনানী অন্তে ধারা ১০ এর উপ-ধারা (১) বা (২) এর অধীনে প্রত্যপণযোগ্য সম্পত্তি প্রত্যুপণ বা ক্ষতিপূরণের টাকা পাওয়ার আবেদন মঞ্জুর বা নামঞ্জুর করিয়া প্রদত্ত রায়; (গ) একতরফা বা দোতরফা শুনানী অন্তে ধারা ه)غذ( এর অধীনে - উপস্থাপিত অবমুক্তকরণের আবেদন মঞ্জুর বা নামঞ্জুর করিয়া প্রদত্ত রায়: .ശ. তবে শর্ত থাকে যে, এই উপ-ধারায় উল্লিখিত ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত বা রায়ের পূর্বে প্রদত্ত এমন অন্তর্বতী আদেশের ব্যাপারে আপীলে প্রশ্ন উথাপন করা বাইল বাহারভিত্ৰিইবুনাল কৰিবা বা প্রদানকাছে। (৩) ট্রাইব্যুনাল কোন আবেদন ধারা ২৩(৩) এর অধীনে খারিজ করিলে সেই আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা যাইবে না। o (৪) উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত সিদ্ধান্ত বা রায় প্রদানের ৪৫ (পয়তাল্লিশ) দিনের মধ্যে আপীল দায়ের করিতে হইবে এবং এই সময়সীমা বৃদ্ধি করার GFTI Limitation Act, 1908 (IX of 1908) ET Section 5 2 TEU হইবে না।-- (৫) আপীল ট্রাইব্যুনাল উভয় পক্ষকে শুনানীর সুযোগ-দিয়া আপীল দায়েরের ১৮০ (একশত আশি) দিনের মধ্যে উহার রায় প্রদান করিবে। No N (৬) কোন পক্ষকে শুনানী অন্তে আপীল ট্রাইব্যুনাল আপীল মঞ্জুর বা নামঞ্জুর Q করিয়া সিদ্ধান্ত প্রদান করিলে উহার ভিত্তিতে ৭ (সাত) দিনের মধ্যে একটি ডিক্ৰী § প্রস্তুত করিবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে উক্ত রায় ও &S ডিক্রির অনুলিপি ট্রাইব্যুনাল ও জেলা প্রশাসকের নিকট প্রেরণ করবে। o আপীল ট্রাইব্যুনাল ১৯। (১) এই আইনের অধীনে আপীলসমূহ এককভাবে নিস্পত্তির উদ্দেশ্যে -് খ***** সরকার, সরকারী গেজেট প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এক বা একাধিক আপীল ট্রাইবুনাল গঠন করিবে এবং একাধিক আপীল ট্রাইব্যুনাল গঠনের ক্ষেত্রে, উহার স্থানীয় অধিক্ষেত্র নির্ধারণ করিয়া দিবে; এই আপীল ট্রাইব্যুনাল অপিত সম্পত্তি প্রত্যপণ আপীল ট্রাইব্যুনাল নামে অভিহিত হইবে।