পাতা:বাংলায় ভ্রমণ -প্রথম খণ্ড.pdf/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৯২ বাংলায় ভ্রমণ কোহাপাহাড়িয়া প্রভৃতি প্রধান । বৰ্ত্তমানে ল্যাঙ্গড় প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হইতেছে। মালদহের এই আমের খ্যাতি দুই শত বৎসরের অধিক নহে। এখানকার কাছারীর হাতার মধ্যে যে বিস্তৃত মাঠ আছে, তাহার মধ্যে একটি শত বর্ষের প্রাচীন আম গাছ আছে ; এই গাছটি বৃন্দাবনী আম গাছ বলিয়া বিখ্যাত । শাখা প্রশাখায় সুবিস্তৃত এই আম গাছটির ঘনপল্লব ও শ্যামপত্রাবরণযুক্ত শোভা সকলেরই মনোরঞ্জন করে। মালদহের রেশম-শিল্প জগদ্বিখ্যাত। গৌড়ের হিন্দু রাজাদের সময়ও এখানকার পট্ট বস্ত্র প্রসিদ্ধ ছিল এবং সপ্তগ্রাম, ঢাকা ও সুবর্ণ গ্রামে রপ্তানি হইত। ১৫৭৭ খৃষ্টাব্দে শেখ ভক্‌ নামে মালদহী বস্ত্রের ব্যবসায়ী তিন জাহাজ রেশমী কাপড় লইয়া রুশিয়ায় যাত্রা संश्ल्लाकातौं, भाञ्जनश् করিয়াছিল, তাহার দুইটি জাহাজ ইরাণীয় উপসাগরে ডুবিয়া গিয়াছিল। খুষ্টীয় সপ্তদশ

  • .

শতাব্দীর প্রারম্ভে পুরাতন মালদহে ওলন্দাজদিগের একটি রেশমের কুঠি ছিল ; ঈস ইণ্ডিয়ান কোম্পানির কুঠি পরে ১৬৮৬ খৃষ্টাব্দে স্থাপিত হয়। বৎসরে প্রায় ৩০ লক্ষ টাক মূল্যের রেশমী স্থত৷ এই জেলায় প্রস্তুত হয় এবং ৬৫ হইতে ৭০ লক্ষ টাকার রেশমী স্থত ও কাপড় এখান হইতে রপ্তানি হয়। এই ব্যবসায়টির বেশীরভাগ মাড়োয়ারীদের দ্বার