পাতা:বাংলায় ভ্রমণ -প্রথম খণ্ড.pdf/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলায় ভ্রমণ سb(يا হাওড়া নামের উৎপত্তি সম্বন্ধে অনেকের মত এই যে “ হাওড়” বা কর্দমাক্ত জলাভূমি হইতেই ইহার নাম হাওড়া বা হাবড়া হইয়াছে। বস্তুতঃ এই জেলায় নিম্নভূমির সংখ্যা খুব বেশী। হাওড়া স্টেশন ছাড়িয়া রেলগাড়ী সামান্য দূর অগ্রসর হইলেই লাইনের দুইদিকে বহু জলাভূমি দেখিতে পাওয়া যায়। ১৮৪৩ খৃষ্টাব্দ হইতে হাওড়া পৃথক জেলা হইয়াছে। তৎপূর্বে ইহা কখনও বৰ্দ্ধমান, কখনও হুগলী এবং কখনও বা ১৪ পরগণা ও নদীয়া জেলার এলাকাধীন ছিল। + হাওড়ার রেল স্টেশন ভারতবর্ষের মধ্যে সৰ্ব্বপ্রধান। পূৰ্ব্বভারত রেলপথ ও বাংলা নাগপুর রেলপথের গাড়ীগুলি এখান হইতে ছাড়ে। বাংলা দেশ হইতে উত্তর, পশ্চিম ও দক্ষিণ ভারতে যাইবার ইহাই সিংহদ্বার। लक्षञ्च भूङिखछ, कलिकांड भग्नमान হাওড়া শহরের দক্ষিণাংশে বেতোড় নামে একটি স্থান আছে। প্রায় চারিশত বৎসর পূৰ্ব্বে রচিত বিপ্রদাসের “মনসামঙ্গল” কাব্যে এই স্থানের উল্লেখ আছে। বিপ্রদাস লিখিয়াছেন যে বাণিজ্য যাত্রাকালে চাদসদাগর এই স্থানে নৌকা লাগাইয়া বেতাই চণ্ডীর