পাতা:বাংলায় ভ্রমণ -প্রথম খণ্ড.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূর্ববঙ্গ রেলপথে বাংলা দেশ ϊνά 게 কাঠালপুলি নামক পল্লীতে দ্বাদশ গোপালের অন্যতম মহেশ পণ্ডিতের ফুলসমাজ বেদী ও শ্ৰীপাট অবস্থিত। অগ্রহায়ণ মাসের কৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে মহেশ পণ্ডিতের তিরোভাব উপলক্ষে এখানে বৈষ্ণবদিগের একটি মহোৎসব হয়। যশোড়ার জগদীশ পণ্ডিত এই মহেশ পণ্ডিতের ভ্রাতা ছিলেন। চাকদহ যে এককালে একটি সমৃদ্ধিশালী নগর ছিল 「一 পালপাড়ার মন্দির, চাকদহ (প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সৌজষ্ঠে) তাহা ইহার বর্তমান অবস্থা দেখিয়া বেশ বুঝিতে পারা যায়। বহু অট্টালিকা ও দেবায়তনের ধ্বংসাবশেষ গভীর অরণ্য সমাচ্ছন্ন হইয়া এই গ্রামখানিকে এক অপরূপ নীরবতা ও গাম্ভীৰ্য্য প্রদান করিয়াছে। এখানে এখনও একটি মিউনিসিপ্যালিটি আছে । চাকদহের আনন্দগঞ্জবাজারে মাঘী পূর্ণিমা উপলক্ষে মহাধুমধামের সহিত গণেশজননী মূৰ্ত্তির পূজা হয় এবং প্রায় পক্ষকাল স্থায়ী একটি বিরাট মেলা বসে। চাকদহের নিকটবৰ্ত্তী পালপাড়া গ্রামে হিন্দু আমলে নিৰ্ম্মিত একটি প্রাচীন মন্দির আছে। শিমুরালি ও চাকদহের প্রায় মধ্যস্থলে অবস্থিত এই মন্দিরটি রেলগাড়ীতে