পাতা:বাংলার গীতি কবিতা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/১০১

শাক্ত সাহিত্য ধারায়- রামপ্ৰসাদ ଈଳ গানই ‘আগমনী’, আর শ্বশুরালয়ে গমনের গানই “বিজয়া” । বাঙ্গালীর ঘরের কথা, গৃহস্থালীর কথাই কবির কাব্যলোকে গঙ্গা-যমুনার মত মিলিতে পারে নাই, পরিবেও না। বৈশিষ্ট্য থাকিয়া যায়, বৈশিষ্ট্যই ভগবানের অভিপ্ৰেত। বিশেষেই রূপ সৃষ্টি হয়।” রামপ্রসাদ কালী কীৰ্ত্তনের প্রথমেই গাহিলেন“গিরিবর। আর পারিনে হে? প্ৰবোধ দিতে উমারে । উনা কেঁদে করে অভিমান, নাহি করে স্তন পান নাহি খায় ক্ষীর ননী সরে ॥” । (খ ) “এই বাৎসল্য রসের চিত্র ও গানটিকে এই ফেরঙ্গ যুগে ঘোরো কবিতা বলিয়া ব্যঙ্গ করা সহজ, কিন্তু র্যাহারা সত্য মাতৃত্ব, পিতৃত্ব ও বাৎসল্য-রস জীবনে প্ৰাণে প্ৰাণে উপলব্ধি করিয়া প্ৰাণের ভিতর অনুভূতিতে সে রস আদর্শের প্রতিষ্ঠা করিয়াছেন, তাহারা জানেন, ইহার তুলনা কেহ দিতে পারে না। প্রথম ইহা সত্যই বাঙ্গালার নিতান্ত ঘরের ছবি এবং সেই সঙ্গে সঙ্গে ইহা ঘর ছাড়িয়া আসল ঘরেরও ছবি । আমরা প্ৰথম হইতেই এই গানটিকে সকল দিক দিয়া দেখিতে চাই 1”游 毫 带 带 (१) 'उथन व्यछे वैनाभaनां दलिड छन,- “জগজননী যার ঘরে।” মেয়ের মুখ দেখিয়া সেই বিশ্বমাতার রূপের কল্পনা ও ধ্যান মনে পড়িল। শুধু মনে পড়িল নয়, জাতির জীবনের ধারায় যে পৌরাণিকী DD BBYL uBD SDD BBYLB SBBBuS LKDSDDD SDuBD LDD DBDBDD DDD DDDDDDS BDDD KD GBBD ঘুমাইয়া পড়িল। এই যে বাৎসল্য রসের ছবি, ইহা বাঙ্গালার ঘোরো SD DB DDDBDD BDDDS SSgg BBD DD DDBE DBBB DBB DDD DDD S বাঙ্গালার সকল রং গঠন হাবভাব সকলই আছে, অথচ কাব্যের গানের যে প্ৰাণ, যেয়ািপ রূপান্তর, তাহাও হইয়াছে। যখন পেটের মেয়ের মুখে বিশ্বমায়ের রূপ এমন করিয়া ফুটিয়া উঠে, তখনই রূপান্তর হয়।” [दखझा अख्डिांश ३२०१ ]