বাংলার পাখী। był উঅন্য পাখীদের মতো তালচোচেরা একা একা থাকিতে ভালবাসে না। এক এক জায়গায় এক এক দল পাখী বাসা করে এবং যখন উড়িয়া, বেড়ায়, তখনো ঝাক বাঁধিয়া উড়ে। তোমরা যখন বিকালে খেলা কর, তালচোচাদেরও সেই সময়ে খেলার ধূম লাগিয়া যায়। তখন তাহারা ঝাকে ঝাকে বাসার চারিদিকে চীৎকার করিয়া ঘুরিয়া যে-সব পোকামাকড় সম্মুখে উড়িতে দেখে, তাহাদিগকে ধরিয়া খায়। ইহাদের খাবার-সংগ্রহের রীতিই এই রকম,-উড়িতে উড়িতে যাহা মুখের গোড়ায় আসে, তাহাই খায়। এই জন্যই সকালবিকালে ইহাদিগকে খুব ক্ষুৰ্ত্তি করিয়া উড়িতে দেখা যায়। DBBDBBBD BDDDS SLLDBD DKBDS S gBDSDD BB হুইসিল বঁশির শব্দের মতো। শুনিতে ভারি খারাপ व्लां । তালচোচাদের বাসা তোমরা দেখ নাই কি ? তোমাদের বাড়ীর পূজার দালানে বা গ্রামের শিব-মন্দিরে খোঁজ করিলে ইহাদের বাসা দেখিতে পাইবে। তালচোচাদের মুখের লালা ঠিক জিউলির আঠার মতো চটচটে। সেই লাল এবং গায়ের খসা পালক দিয়া ইহারা জমাট রকমের বাসা তৈয়ারি করে। পালকগুলি লালায় জড়াইয়া শুকাইলে খুব শক্ত হয়। চীনা মুলুকে এক রকম তালচোচ তালাচোঁচ লাল দিয়া যে বাসা তৈয়ারি করে, তাহা নাকি খুব সুস্বাদু খাদ্য। লোকে অনেক কষ্ট করিয়া ঐ সব বাসা
পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/১০৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।