বাংলার পাখী পুরুষ পাখীদের ভ্রমরের মতো সব জে রকমের কালো বলিয়া বোধ হয় এবং ভালো করিয়া দেখিলে পেটের তলাটা ফিকে হলদে রকমের দেখায় । কিন্তু ইহা তুহোঁদের প্রকৃত রঙ, নয়। “ যদি এই পাখীদের ধরিয়া পরীক্ষা করিতে পাের, তবে দেখিবে, ইহাদের মাথার উপরকার খানিকটা রঙ, সবুজ এবং কখনীে। গোলাপি দেখাইতেছে। ঘাড় ও পিঠের খানিকটা যেন লাল। शष्ट्र-ग&नत्र डिम-cकांभा कांप्5 সূৰ্য্যের আলো পড়িয়া যেমন নানা রঙের বাহার দেখায়, মধুপায়ীদের পালকে সূর্ঘ্যের আলোতে সেই রকমেই নানা রঙ, ক্ষণে ক্ষণে প্রকাশ পায়”। তাই ইহাদের গায়ের রঙ, যে কি, তাহা হঠাৎ বলা যায় না । মধুপায়ীদের বাসা তোমরা দেখিয়াছ कि ? ¢र्थेiछ করিয়া পরীক্ষা করিয়ো, দেখিবে, বাসাগুলিতে খুব कब्रिदर्शने আছে। ছোটো ঝোপে ইহারা বাবুইদের মতো বুলানো বাসা তৈয়ারি করে। বাগানের মেদির বেড়ার ভিতরে আমরা এই রকমই বাসা দেখিয়াছিলাম। শুকুন খড়কুটা মাকড়সার জাল দিয়া জড়াইয়া ইহারা বাসা তৈয়ারি করে। কখনো কখনো কাগজের ছোটাে টুকরা ও অন্য পাখীর নরম পালকও বাসায় পাওয়া যায়। কাক চিল ও ফিঙেদের বাসার ছাদ থাকে না, কিন্তু মধুপায়ীদের বাসার ছাদ থাকে এবং ভিতরে প্রবেশ করার জন্য ছাদের কাছে এক-একটা পথও দেখা যায়। বাহির হইতে বাসাগুলিকে খড়কুটার স্তােপ বলিয়া বোথ ছয়, - কিন্তু ভেতরটা বড় সুন্দর। কোথা s
পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/১১৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।