বাংলার পাখী। እ© ዓ কতকগুলা খড়কুটা একত্র করিয়া তাহার উপরে উহারা সাদা রঙের দুই-তিনটা করিয়া ডিম পাড়ে। কাক, কোকিল ও হাঁড়িচাচাদের মতো চাৈর পাখী বোধ হয় খুজিয়াই মিলে না। ইহাদের ডাকাত বলিলেও চলে। অন্য পাখীদের ৰাসায় গিয়া ডিম। চুরি করিয়া খাওয়া ইহাদের ভারি বদ অভ্যাস। ঘুঘুদের উপরেও ইহারা খুব অত্যাচার করে। তাই ঘুঘুরা কাক-কোকিলদের দু’চক্ষে দেখিতে পারে না। পাছে তাহারা ডিম। চুরি করে, এই ভয়ে অস্থির থাকে। তাই বাসার কাছ দিয়া কাক বা কোকিল উড়িয়া গেলে “কেঁট-কেঁ” শব্দ করিয়া ঘুঘুরা থামক তাহাদের উপরে বাপাইয়া পড়ে। এমন কি, চিল ও শিকরা পাখীয়াও উহাদেয় हांड श्ऊ ७कांद्र श्राम न। शूचूना कांक ७ शिश्न भिछान DuD DDBB BB KSBD DDBB uBD DDDBS ইহা আমরা অনেকবার দেখিয়াছি। মানুষের হাত হইতে ঘুঘু পাখীরাও পরিত্রাণ পায় না। ঘুঘুর মাংস খাইতে ভালো, তাই শিকারীরা বন্দুকের গুলিতে ইহাদের মারে। কেহ কেহ আবার ফাঁদ পাতিয়াও ঘুঘু 苓颈日
পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/১২৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।