y8 বাংলার পাখী। দিন কাটায়। তার পরে সন্ধ্যার সময়ে চরিতে বাহিরণ হয় । ইহার পেঁচাদের মতোই রাত্রিচর পাখী; কিন্তু পেঁচাদের মতো পৃথক পৃথক থাকিতে চায় না। —এক এক জায়গায় ইহাদিগকে ঝাঁকে ঝাঁকে থাকিতে দেখা যায় । নীল-বগলার গায়ের রঙ, ও চেহারা বোধ করি ভূেমিল্লা ভালো করিয়া দেখ নাই। ইহাদের মাথা, ঘাড়, পিঠ ও গলার উপরটা কালো। কিন্তু কপাল, গাল এবং বুক সাদা। তা ছাড়া শরীরের বাকি সকল অংশই ধোয়াটে রঙের । পালকে ঢাকা থাকে। নীল-বগলীদের চোখ দুটি টক্টকে লাল ; দেখিতে অতি সুন্দর। কানা-বগলা ও কাঠ-বগলীদের তোমরা দেখিয়াছ কিনা জানি না। কানা-বগ লারা বেশ বড় পাখী। ইহাদিগকে লম্বায় এক হাত পৰ্য্যস্ত হইতে দেখা যায়। কিন্তু পা খুব লম্বা হয় না। মাথার পালকের রঙ ছেয়েটে। মাথায় কুটির মতো পালক আছে, তাহার রঙ কুঁটি বক কিন্তু কতকটা সবুজ। ইহারাও প্রায়ই রাত্ৰিতে জলের ধারে ও মাঠে চরিয়া বেড়ায়। গ্রামের रुItछ देशान्न थाङ्ग्रेड्ने cाथा शंग्न भा। कार्छ-दशलाङ्ग গায়ের পালকের রঙ, যেন কতকটা লাল। কখনো কখনো তোমরা ইহাদের দুই-একটাকে গ্রামের পুকুরের ধারে দেখিতে পাইবে। বকেরা জলের ধারে চরিতে বাহির হইয়া প্ৰায়ই ܗܝ ܕ
পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/১৬৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।