ডাহুক ডাহুক হয় ত তোমরা দেখিয়াছ। ইহারা নিতান্ত ছােটাে পাখী নয় ; আকারে একটা ছোটাে মুরগীর মতো। বকদের মতো ইহারাও পুকুর খাল বা বিলের ধার ছাড়া থাকে না। शैशनल बूक श्रृंला ७ भांश नाना। किछु हैं। कछक। সবুজ। তা’ ছাড়া শরীরের আর সব অংশ ছেয়ে ও কালো রঙের পালকে ঢাকা থাকে। তাই দূর থেকে ইহাদিগকে কালো পাখী বলিয়াই মনে হয়। জলের ধারের ঝোপজঙ্গলের কাছে চরিতে চরিতে ডাহুকের “কক কক্ কোওয়া কোওয়া” এবং “কুক্” করিয়া ভয়ানক চীৎকার করে। অন্য পাখীদের লেজ যেমন বুলিয়া থাকে, ইহারা লেজগুলিকে সে রকমে ঝুলাইয়া রাখে না,-প্ৰায় খঞ্জনদের মতো লেজ খাড়া রাখে। লেজের নীচেকার পালকের রঙ লালচে। যখন লেজ উচু করিয়া ডাহুকের জলের ধারে চরিতে চরিতে পরস্পরকে ডাকাডাকি করে, তখন তাহাদিগকে মন্দ দেখায় না। কিন্তু গলার স্বর শুনিতে একটুও ভালো লাগে না,- সকালে ও সন্ধ্যার সময়ে যখন তাহারা সেই কৰ্কশ স্বরে চীৎকার জুড়িয়া দেয়, তখন বাস্তবিকই তারি বিরক্ত লাগে।
পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/১৬৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।