Ssffsfestì কাক আমাদের বাংলাদেশে কাক যত দেখা যায়, বোধ করি অন্য কোনো পাখী তত দেখা যায় না। খুব ভোর হইতে সন্ধ্যা পৰ্যন্ত এই লক্ষীছাড়া পাখীর উৎপাতে অস্থির হইতে হয়। কাকদের পূর্ববঙ্গের লোকে “কাউয়া” বলিয়াও ডাকে। সাধারণ কাকদের তোমরা সর্বদাই দেখিতে পাও, তাই বোধ হয়। উহাদের চেহারাখানা তোমরা ভাল করিয়া দেখ নাই। যে জিনিসকে আমরা সকল সময়েই কাছে পাই, চোখ খুলিয়া তাহাকে পরখ করি না,ইহা আমাদের বড় দোষ। পাতি-কাকদের cष्ट्रीझ किछु छिल * नम्र । ইহাদের ঘাড়, গলা, পিঠ ও বুক ছাই রঙের পালকে ঢাকা থাকে। লেজ, ডানা, মাথা ইত্যাদি বাকি অংশ কুচুকুচে কালো। ঠোঁটগুলি কিন্তু ভারি বিশ্ৰী। কাকের ডাক যদি কোকিলের ডাকের মতো মিষ্টি হইত, তাহা হষ্টলে বোধ করি লোকে কাকগুলাকে খাচায় রাখিয়া পুষিত। কাকেরা যত উৎপাতই করুক, তাহদের কাছ হইতে যে আমরা কোনো উপকার পাই না, একথা বলা যায় না। কাক
পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/২২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।