&r R বাংলার পাখী श्i९ उांशएशन भूभ उांक्रिया यांग्र। cडांभद्रा ८गभन ब्रॉएज স্বপ্ন দেখিয়া কখনো কখনো ঘুমের ঘোরে চেচাইয়া উঠ, দুই একটা শালিক প্ৰায়ই সেই রকম চেঁচাইয়া উঠে এবং সেই সঙ্গে গাছের সব শালিক এক সঙ্গে চীৎকার আরম্ভ করে। ইহা তোমরা শুনা নাই কি ? কিন্তু কাকদের মধ্যে এই রকমে ঘুমের ঘোরে চীৎকার করা প্রায়ই শুনা যায় না। খুব ফুটফুটে জ্যোৎস্না-রাত্ৰিতে কখনো কখনো ইহাদের দুই একটা ডাক শুনা যায়। ভোরের আলো চােখে পড়িলে কাকেরা কিন্তু আর ঘুমাইতে পারে না। বোধ হয় তাহারা জ্যোৎস্নার আলো-কে ভোরের আলো ভাবিয়া চীৎকার সুরু করে। খুব ভোরে কাকেরা কি রকমে গাছ ছাড়িয়া চরিতে বাহির হয়, তাহা বোধ হয় তোমরা দেখ নাই। যখন দূরের মানুষ চেনা যায় না, এরকম অন্ধকার থাকিতেই তাহারা দলে দলে গাছ ছাড়িয়া বাহির হয়। কিন্তু ইহাদিগকে যে-দিকে ইচ্ছা সেদিকে যাইতে দেখা যায় না। দেখিলেই বুঝা যায়, প্রত্যেক দলেরই এক-একটা গ্ৰাম চরিবার জন্য ঠিক্ থাকে। সেই সব গ্ৰাম লক্ষ্য করিয়া তাহারা ছুটি দেয়। তার পরে গ্রামে পৌছিয়া কেহ গৃহস্থের বাড়ীতে, কেহ খাবারের দোকানে, কেহ বা হোটেল-খানায় গিয়া আহারের সন্ধান করে । নদী বা মাঠের ব্যবধান কাকেরা গ্ৰাহাঁই করে না। এপারের কাক নদীর ওপারের গাছে রাত কাটাইয়া আসে, ইহা প্রায়ই দেখা যায়।
পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/২৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।