রাষ্ট্রলার পাখী *్న যখন প্রদাজেnameশাল্পক - খুলিয়া ইহার ঢেউয়ের মতো গতিসত্ত্ব 6ষ্ট পাঙ্ক শুরুতে অন্য গাছে উড়িয়া যায়, তখন ইহাদিগকীে~~মনদীপ দেখায় না । তোমরা লক্ষ্য করিলে দেখিবে, লেজের পায়কের শেষে একটা কালো রঙের ছোপ अitछ । হাঁড়িচাচার ডাক তোমরা শুনিয়াছ কি ? ইহারা নানা সুরে ডাকিতে পারে। হাতা দিয়া হাঁড়ি চাচিতে থাকিলে যে “কঁ্যাচ কঁ্যাচ” শব্দ হয়, ইহারা প্রায়ই সেই রকম বিশ্ৰী স্বরে চীৎকার করে। এই ডাক হইতেই এই পাখীদের নাম হাঁড়িচাচা হইয়াছে। ইহা ছাড়া “টুক্-লি টুকলি” এই রকম শব্দও তাঁহাদের গলা হইতে বাহির হয়। এই ডাক শুনিতে বড় মিষ্ট। বোধ করি, ইহাই হাঁড়িচাচাদের গান। পাতার আড়ালে নিরিবিলি বসিয়া ইহারা ঐ রকমে ডাকিতে খাকে । গলার স্বর ও গায়ের রঙ ভালো হইলেও পাথুগুলা কিন্তু ভারি বন্দু। অন্য পাখীদের ডিম। চুরি করিয়া খাওয়া ইহাদের একটা প্রধান দোষ। এমন কি, কাক, প্যাচ প্রভৃতি পাখীরাও DD StDS gmDLS SDD DBDBDS DBBB KD S श्राशद्वl ७ घूशूद्र बक्र ७ ख्रिश्न शे छकाउप्द्र झालब्र BBDBS BBB BBE DBD DDDS LDDDD BBBDB DDBDDS হাড়িচাচারা কেবল অন্য পাখীদের ডিম ও বাচ্চ খাইয়াই BB EDSS DD LDBDBS DDSS DBDSDBS BBDSDBDD
পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/৩৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।