বাংলার পাখী ইহাদের তিলে কোকিল বলে। আমরা ছেলে-বেলায় ভাবিতাম, তিলে-কোকিলরা পৃথক্ জাতের কোকিল। কিন্তু তাহা নয়,-ইহারাই স্ত্রী-কোকিল। স্ত্রী-কোকিলরা “কু-উ। কু-উ” করিয়া ডাকিতে পারে না। ইহাদের গলার স্বর কি রকম যেন ভাঙা-ভাঙী, বিশ্ৰী। লোকে বলে, কোকিলরা বর্ষাকালে আমাদের দেশ ছাড়িয়া পালায় এবং তার পরে ফাল্গুন মাসে আবার এদেশে আসে। বোধ করি, কোকিলদের সেই “কু-উ, কু-উ” মিষ্ট ডাক শুনিতে না পাইয়া লোকে ঐ কথা বলে। কিন্তু উহা ঠিক কথা নয়। কোকিলরা বারো মাসই আমাদের দেশে থাকে। আষাঢ় মাস পড়িলেই তাহাঁদের গলার স্বর বন্ধ হইয়া যায় এবং তাহদের স্মৃৰ্ত্তিও কমিয়া যায়, তাই সেই ভোর রাত্রির ঝঙ্কার ছাড়া তাহাদের আর সাড়া-শব্দই পাওয়া যায় না। এই কয়েকটা মাস তাহারা গাছের পাতার আড়ালে লুকাইয়া অশথ বট প্রভৃতির BDDS D EEDBDSDDDDS S DDDD BDBB DBDD EB DO BB SEE SBBD0S S DDK S SYB BBDS BD DDDD স্মৃত্তি বাড়িয়া যায় ; তখন গলা ছাড়িয়া ডাকিতে আরম্ভ कgद्र ! DBBDB DBDDSBBDBDD DDD DDSDDBB gg S BBBBS চৈত্র মাসে যখন অধিকাংশ পাখীই ভিম পাড়িবার জন্য ব্যস্ত হইয়া খড়কুটা কুড়াইয়া দিন কাটায়-তখন কোকিলরা কেবল গানেই মত্ত থাকে,-ঘর-সংসারের দিকে একটুও
পাতা:বাংলার পাখি - জগদানন্দ রায়.djvu/৭৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।