পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(turu st \O6 তোমার পিতা কি আমার পিতার মতই কপট ? তিনি বনে আনিয়া সন্তানকে বিসর্জন করিয়া গিয়াছেন। “যে হও সে হও প্ৰভু जूभि cडा cनांग्रांभी श्रऊ कांक्ल 6ाश् 6डांभांद्र, ऊऊ काल अभि ।” মুখ খুলি কথা কও আঁখি মেলি চাও। स्रॉशिंध्र ऐखद्र ८७ ८भांद्र न उंफुां७ ॥ কৰ্ম্ম দোষে বেহুল রাড়ী, শিরেতে বসিয়া । মরা পতির কাছে বাবা দিয়া গেছে। বিয়া ।” “জোর করিয়া কপালের দুঃখ খণ্ডাইতে যাইও না” খানিক পরে মন্দিরের কপাট আবার খুলিয়া গেল, চকিত ও ভীত দৃষ্টিতে কাজলরেখা চাহিয়া দেখিলেন, এক তেজস্বী সন্ন্যাসী সেই মন্দিরে প্রবেশ করিলেন। পিতা ও কন্যা এত ধস্তাধস্তি করিয়া যে কপাট খুলিতে পারেন নাই, তাহা সন্ন্যাসীর স্পৰ্শমাত্র খুলিয়া গিয়াছে, একটু শব্দমাত্র হয় নাই। কাজল ভাবিলেন, সন্ন্যাসী নিশ্চয়ই কোন সিদ্ধপুরুষ, তিনি সেই সাধুর পায়ে পড়িয়া কঁাদিয়া বিভোর হইলেন। সাধু বলিলেন—“তুমি কঁাদিও না, মৃত কুমার এক রাজার পুত্র। র্তাহার মাতা প্ৰসব করার পর আমি দেখিলাম-এই মৃত-প্ৰায় শিশুর প্রাণরক্ষা হইতে পারে। রাজাকে কহিয়া এই ভাঙ্গা মন্দিরে আমি ইহার সর্বাঙ্গ সূচিবিদ্ধ করিয়া রাখিয়াছি। কতকগুলি দৈবী প্রক্রিয়ার ফলে কুমারের দেহের শ্ৰী অক্ষুন্ন আছে এবং ইহার নৈসর্গিক দেহ-বৃদ্ধি থামে নাই। তুমি একটি একটি করিয়া ইহার সূচগুলি খুলিয়া ফেল, কেবল চােখের দুটি সূচি এখনই খুলিও না। দেহময় সূচি উদ্ধার হওয়ার পরে, আমি তোমাকে যে পাতা দিয়া যাইতেছি, চোখের দুটি সূচি খুলিয়া সেই পাতার রস দিলে ইনি জীবন পাইবেন।