পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাজল রেখা vOQ সহানুভূতিতে ভরিয়া গেল। “এই মেয়ে আমার দুঃখের দোসর হইবে।” সুতরাং কন্যার দুঃখে দুঃখিত হইয়া তিনি তাহার হাতের কঙ্কণ দিয়া কন্যাটিকে কিনিলেন । কৰ্ম্মদোষে কাজলরেখা হৈল বনবাসী कक्ष क्रिश किनिष्ठ श्रांझे, नांश कक्षांौ ॥ কাজল ভাঙ্গা মন্দির দেখাইয়া তাহাকে বলিল, “তুমি ঐ মন্দিরে যাও, সেখানে একটি মৃত কুমার আছেন, তুমি ভয় পাইও না। আমি স্নান করিয়া শীঘ্ৰ যাইতেছি। আমি যাইয়া তাহার চােখের দুটি সূচি খুলিয়া ফেলিব এবং শিয়রের কাছে গাছের পাতা আছে তাহার রস চোখে দিব, তবেই তিনি বঁচিয়া উঠিবেন। তুমি সেই পাতা বাটিয়া রস করিয়া রাখিও ।” তখন হঠাৎ তাহার বুক দুরু দুরু করিয়া কঁাপিয়া উঠিল এবং প্রকৃতি যেন নিঃশব্দে দুৰ্লক্ষণ দেখাইয়া তাহার ভাবী দুঃখময় জীবনের আভাস দিলেন। কঙ্কণদাসীর কৃতঘ্নতা কঙ্কণদাসী মন্দিরে প্রবেশ করিয়া সেই পাতার রস প্ৰস্তুত করিল, এবং কুমারের চােখের শল্য উদ্ধার করিল এবং পাতার রস চক্ষে ঢালিয়া দিল। রাজপুত্রের যেন বহুদিনের ঘুম ভাঙ্গিল। তিনি জাগিয়া উঠিয়া দেখিলেনসম্মুখে তাহার জীবনদাত্রী রমণী। এ দিকে কঙ্কণদাসীর মনে তখন অসুরবুদ্ধি জাগিয়া উঠিয়াছে, সে বলিল “কুমার আমাকে বিবাহ কর।” “এক সত্য করে কুমার চিনিতে না পারে। পরাণ দিয়াছ আমার, বিয়া করব তোরে । छूछे नडा कब्र कूभांद्र जॉनौएक हूंईशा । পরাণ বঁাচাইয়াছ আমার, তুমি পরাণ-পিয়া । મ ક્ષારે = ક્ષાપો, tાર્ગો