পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\C)yo বাংলার পুরনারী তিন সত্য করে কুমার ধৰ্ম্ম সাক্ষী করি। আজি হ’তে হৈলা তুমি আমার ঘরের নারী। ब्रख्J न ऊ ऊ८ ८क ख्द्र श्द्र | কাননে ফেলিয়া মোরে গেল একেশ্বর । क्रूश्रां८ऊ ८ऊांभांद्र कळु श्रद्धां* ८ष श्रांझे । তোমা বিনা এ সংসারে মোর অন্য নাই ৷” কুমারের হৃদয় কৃতজ্ঞতায় পূর্ণ হইয়া গেল। তিনি দাসীর পরিচয়াদি কিছু না লইয়াই তঁহাকে বিবাহ করিতে প্ৰতিশ্রুতি দিলেন । “ঘরে ছিল ঘূতের বাতি সদাই অগ্নি জলে । তারে ছুইয়া কুমার প্রতিজ্ঞা যে করে ॥” এই সময়ে সদ্যোস্নাত কাজলরেখা আসিয়া মন্দিরে প্রবেশ করিলেন এবং দেখিলেন গ্ৰহণমুক্ত চন্দ্রের ন্যায় পুনৰ্জীবিত রাজপুত্রের রূপ ঝলমল করিতেছে। কুমারও কাজলরেখাকে দেখিয়া বিস্মিত হইলেন, এমন রূপ সংসারে কাহারও আছে বলিয়া তিনি জানিতেন না, তিনি বলিলেন, “তুমি কে -তোমার মাতা ও পিতা কোথায়-এই ঘোর বন-প্ৰদেশে এমন রূপসী কন্যাকে তাহারা কিরূপে ছাড়িয়া দিয়াছেন ?” ব্ৰীড়ানতা কাজলরেখা উত্তর দিবার পূর্বেই কঙ্কণদাসী অগ্রসর হইয়া বলিল, এ আমার দাসী, “আগু হৈয়া পরিচয় কহে কঙ্কণদাসী । কঙ্কণে কিনেছি। ধাই নাম কঙ্কণ দাসী ॥” এইবার ভাগ্যের বিপৰ্য্যয় হইয়া গেল ; “ब्रानै ६श्ल लागै ख्यान्न जानौ ?श्ल ब्रानी । কৰ্ম্ম দোষে কাজলরেখা জন্ম-অভাগিনী ॥” সন্ন্যাসীর আদেশে কাজল নিজের পরিচয় দিতে পারিলেন না, দাসী হইয়া স্বামীর রাজ্যে চলিয়া গেলেন।