পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

QUUM GEN 8 সোনার পিঞ্জরে ধৰ্ম্মমতি শুক-সেই সভায় আনীত হইল।

  • क& कथं °थैौ- फ्रांश्ौ द्भि,

कांब्ज ब्रां८ऊ छ्ळि किन क्षवृJ ७८:क्रश्चंद्बौ । cायी कि निg6ी क9 क७ नऊदी ধৰ্ম্ম সভায় আজ পাখী সাক্ষী হৈলা তুমি”। আতিশয় বিপদের সময় একান্ত অন্তরঙ্গ ও বিরূপ হয়। পাখী যাহা বলিল, তাহাতে কন্যার অনুকূল হইলই না, পরন্তু বিপক্ষের অভিযোগ যেন কতকটা সমর্থন করিল-পাখীর সেই প্ৰহেলিকাময় উক্তি এইরূপ :-

  • कझेद कि ना कछेद ब्रांखा उन निभ्रां भन। কাইল রাতের কথা নাহিক স্মরণ ॥

কপালে করাইছে দোষ পড়িয়াছে দোষে, কলঙ্কী বলিয়া কন্যায় দেও বনবাসে।” রাজা তাহার বন্ধুকে বলিলেন, সমুদ্রের ধারে বালু-চড়ায় ইহাকে নির্বাসন করিয়া আইস, বন্ধুর অভীষ্ট সিদ্ধ হইল, কিন্তু এই আদেশ দিতে রাজার মৰ্ম্মান্তিক কষ্ট হইল । সকল দুঃখে সকল বিপদে কাজল স্বামীর মুখখানি দেখিতে পাইতেন। আজ তিনি সর্বতোভাবে বঞ্চিত হইয়া বিদায় গ্ৰহণ করিতেছেন । স্বামীর মুখের দিকে চাহিতে পারিতেছেন না, অশ্রুতে গণ্ড ভাসিয়া যাইতেছে। তিনি বলিতেছেন, “এখানে বড় সুখে ছিলাম, আপনার পায়ে যেন কত ত্রুটি হইয়াছে, আমাকে ক্ষমা করিবেন। আপনি দাসী বলিয়া আমাকে মনে রাখিবেন।” এই বলিয়া কথাটি সংশোধন করিয়া লইলেন-“আমাকে মনে রাখিবেন?” এই অনুরোধ করিবারই বা র্তাহার কি দাবী আছে ? তিনি বলিলেন, “আপনি আমায় মনে রাখুন, বা না রাখুন, আমার একটি অনুরোধ পালন করিবেন ; যেখানে যেভাবে আমার মৃত্যু হউক, আপনি জানিতে পারিলে মৃত্যুকালে আমাকে দেখা দিবেন।” মুখখানি অশ্রুর প্লাবনে