কাজল রেখা 8a) বঁধা, আমাদের বাখনেতেঙ্ক চরে “নবলক্ষ গাই।” সমুদ্রের ধারে স্বর্ণমণ্ডিত জলটুঙ্গি ঘর আছে—আমি পিতার একমাত্র সন্তান,-এখন পৰ্যন্ত অবিবাহিত। আমি তোমাকে বিবাহ করিতে চাই, চল যাই-তোমার সম্মতি লইয়া আমি কাঞ্চনপুরে তোমাকে বিবাহ করিব । শত শত দাস-দাসী ও কিঙ্করী তোমার সেবা করিবে। আমি স্বর্ণালঙ্কারে তোমার দেহ মুড়িয়া দিব ।” কাজল বলিলেন, “তুমি রাজার বন্ধু, আমি সেই রাজার দাসী। তুমি নিজে রাজপুত্ৰ হইয়া দাসীকে কেন বিবাহ করিবে ? আর রাজা আমায় বনবাস দিতে সঙ্কল্প করিয়া তোমার সঙ্গে পাঠাইয়াছেন, তুমি তাহাকে সেইরূপ প্ৰতিশ্রুতি দিয়া আসিয়াছ, তুমি সে প্ৰতিশ্রুতি ভাঙ্গিবে কেমন করিয়া ?” সদাগর-পুত্ৰ বলিলেন, “তুমি আর দাসী থাকিবে না। আমি তোমাকে রাণী করিব। সুবর্ণমন্দিরে আমার সোণার খাট পালঙ্ক আছে, সেইখানে তোমার স্থান হইবে।” কাজল বলিলেন, “দেখ কুমার, আমার পিতা আমাকে কলঙ্কী বলিয়া BBBB BBBDDDS DDBDDB BBB SDDDB DDiD BDBD DBDBD DBDDBB বনবাস দিবার জন্য তোমার সঙ্গে দিয়াছেন। যাহার সর্বত্র এই অপবাদ, তাহার নিকট তোমার এরূপ প্ৰস্তাব করা অসঙ্গীত, বরং তুমি আমাকে গলায় কলসী বঁাধিয়া এই সমুদ্রের জলে নিক্ষেপ কর। পৃথিবী হইতে এই কলঙ্কিনীর নাম চিরতরে মুছিয়া যাক। মনুষ্য সমাজে আমার মুখ দেখাইবার কোন ইচ্ছা নাই।” কিন্তু সদাগর পুত্র কাজলের কথায় কৰ্ণপাত করিল না, সে সমুদ্রের পথ ছাড়িয়া সেই অরণ্যপ্ৰদেশ অতিক্রম করিয়া-কাঞ্চনপুরে তাহার স্বীয় গৃহের দিকে ডিঙ্গি চালাইয়া দিল । তখন নিঃসহায়া, বিপন্ন কাজল-রেখা সাশ্রনেত্ৰে আকাশের দিকে তাকাইয়া বলিলেন, “হে দেব ধৰ্ম্ম আমায় রক্ষা কর । কায়মনোবাক্যে যদি
- <s<fCSI = 2;fTC: |
