পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাজল রেখা (S দড়ি কাছি বাধিয়া নোঙ্গর করিয়া রাত্রি কাটাইল। প্ৰাতে সুস্নিগ্ধ বায়ু বহিল, পবন দেব উগ্রভাব ত্যাগ করিয়া শীতল স্পর্শে যাত্রীদের দেহ জুড়াইয়া দিলেন। রত্নেশ্বর চরায় নামিয়া দেখিলেন, বিশাল নল-খাগড়ার বন, সেখানে মলিন-বসনা এক পরম সুন্দরী কন্যা। সেই কন্যা যে কাজল রেখা-তাহার সহোদর ভগিনী, তাহা তিনি চিনিতে পারিলেন না, কাজল রেখাও তাহাকে ভাই বলিয়া বুঝিতে পারিলেন না, কারণ যখন তিনি বাড়ী ছাড়িয়া যান। তখন রত্নেশ্বর ছিলেন চার বৎসরের শিশু। প্ৰায় দুই মাস সেই চরায় পড়িয়া কাজল রেখা নল-খাগড়ার রস চিবাইয়া জীবন ধারণ করিয়াছিলেন । রত্নেশ্বর নিজের জাহাজে তুলিয়া কাজলরেখাকে বাড়ীতে লইয়া আসিলেন, তখন কাজলরেখা সমস্তই চিনিতে পারিল। थांछ, अछि श्ांडी ८धाg| ८ल ८श शांशब्र ईि। অভাগিনী কাজল রেখার মা বাপ নাই ॥ दफु दफु झांशांन ८कठिं ब्रु८६८छ् °ख्रिभा । জন্মের মত মা বাপ গিয়াছে ছাড়িয়া এই ঘরে মায়ের কোলে পালঙ্কে শয়ন, ঘুমাইয়া দেখেছি কত নিশার স্বপন । এই ঘরে থাকিয়া মায় দিছে ক্ষীর ননী । সেই মায় হারায়েছি জন্ম-অভাগিনী । কোথা বাপ ধনেশ্বর গেল কোথাকারে । তোমার কন্যা ঘরে আসিছে বার বৎসর পরে । भi नाई दांत नांझे नांझे लुक अथिी । বড় বাড়ীর বড় ঘরে রয়েছি। একাকী । সেই বহু বাল্য-স্মৃতি জড়িত ঘর বাড়ি দেখিয়া তঁহার মনের শোক উথলিয়া উঠে। তিনি দিবারাত্র বিমর্ষ চিত্তে, চিত্ৰাৰ্পিত মূৰ্ত্তির ন্যায় ঘরের এক কোণে পড়িয়া থাকেন। দাসী ও পরিচারিকার প্রতিনিয়ত তাহার