পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r R পুরনারী দেখিতেছ, হে মৌন দ্রষ্টা, তুমি আমার সাক্ষী। আমার চােখের জল আমি রোধ করিতেছি না, ইহাকেই আমি সাক্ষী মান্য করিতেছি, আমার অন্তরের বেদনা ও অকপটতার ইহা অপেক্ষা বড় সাক্ষী নাই। 'अक्ष]ाकाgछद्म ऊाद्रा मात्रों, मांश्री 6bic२द्ध अनि ।' তারপর স্বীয় মাতুলানীকে সাক্ষী করিয়া মাতুল তাহার নিকট যে পত্র খানি লিখিয়াছিল, তাহাই ধৰ্ম্ম-সভার প্রমাণ স্বরূপ দাখিল করিল, চিকন গোয়ালিনী “ভাঙ্গা দন্ত যার” সম্মুখে উপস্থিত ছিল,—কমলা তাহাকে দেখাইয়া দিল, কারকুণকে দেখাইয়া দিল এবং গোয়ালা জাতির বৃদ্ধ সাধুপুরুষ মহিষালকে শ্রদ্ধার সহিত দেখাইয়া বলিল - 'ांनूज्ञ* ८शांछेि मांश्रौ छांभांव्र भश्विांव्ल छिन । DDYDBS DBLLBDB BBDB BD DBDHuD DDB S সর্বশেষ প্ৰদীপ কুমারের উল্লেখ করিয়া কমলা বলিল :- “সর্বশেষ সাক্ষী আমার রাজার কুমার। ट्राद्ध कांद्व८१ स्त्रांभि °ांशेगांभ निर्छा व्र !” “ইনি শুধু আমার প্রাণ দাতা নহেন, ইনি আমার প্রাণের দেবতা।” ইহার পরে কমলা তাহার জীবন-কাহিনী বলিতে লাগিল। তাহার সুর কখনও স্নেহ-মধুর, কখনও পূর্ব স্মৃতিতে গৌরবে ভরপুর, কখনও বিপদের কথা বলিতে যাইয়া গদগদ কণ্ঠ ও আতঙ্কিত, কখনও পিতৃগৃহে দেব পূজার উৎসব বর্ণনায় ভক্তি-কৌতুহল-মিশ্র স্নিগ্ধ কণ্ঠ। কখনও বা বঙ্গের পল্লীর শান্তি ও পার্বত্য নদীর বর্ণনায় তাহাউদ্দীপনাময় ; পরিসমাপ্তির সময়-তাহার নিজের অশ্রু অপেক্ষা শ্রোতৃবর্গের অশ্রুর বন্যায় ধৰ্ম্ম-সভা একবারে ভাসিয়া গেল। এই দুঃখের কাহিনী শুনিয়া ইহার সত্যতা সম্বন্ধে প্রশ্ন করিবার প্ৰয়োজন হইলনা, কমলা যে সকল প্ৰমাণ উপস্থিত করিয়াছিল। তাহা সকলে হৃদয় দিয়া অনুভব করিল। তখন কারকুণের বিরুদ্ধে সভাসদগণের ক্ৰোধাগ্নি জ্বলিয়া উঠিল :-

  • গলুর গোষ্ঠি = গয়লা সমাজের