পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলার পুরনারী وصول আমি এক হাতে নিজের চােখের জল মুছিতাম, অপর হাত দিয়া মাকে জড়াইয়া ধরিয়া সান্তনা দিতে দিতে ঘরে ফিরাইয়া আনিতাম । এই দুঃসময় দুষ্ট কারকুণ “আমার বাপ ভাই বন্দী” সোল্লাসে এই খবর দিয়া নিজে যে চাকলাদারী পদ পাইয়াছে তাহা আমাদের বাড়ীতে আসিয়া শুনাইল। সে ভুলে তাহার নিয়োগ-পত্ৰখানি ফেলিয়া আসিয়াছিল, সেই দলিল আমি এখানে উপস্থিত করিতেছি। গৃহখানি হইতে বিতাড়িত হইলাম। সেই সন্ধ্যাকালে একটি কানাকড়ি না লইয়া মা ও আমি আঁদি সঁাদি এই দুই পান্ধী-বাহকের সাহায্যে মামাবাড়ীতে আসিলাম । তখন আষাঢ় মাস-নদী জলে ভরা, আমরা কঁাদিতে কঁাদিতে আশা করিয়া থাকি, একদিন না একদিন এই নদী বাহিয়া আমাদের ডিঙ্গা বাপ ভাইকে লইয়া আসিবে, বৃথা আশা ! ইতিমধ্যে মাতুলের পত্ৰ আসিল। এই পত্রের কথা মাতা কিছুই জানেন না, আমি পত্ৰখানি এইখানে झाथिब्न कझेिgङछि । দুঃখের কপালে দুঃখ লিখিল বিধাতা। কাকে বা কহিব আমি এই দুখের কথা ॥ আগুনের উপরে যেন জলিল আগুনি এই কথা নাহি জানে অভাগী জননী ৷ সন্ধ্যা গুঞ্জরিয়া যায় না দেখি উপায় । ७८क शाँ&८ °ऎि द्रि शांश् छ्ांश्च ॥ भाभांब्र दाऊँौद्र अद्म न थाईद अभि । গলায় কলসী বাধি তেজিব পরাণী ॥ সাপে না খাইল মোরে, বাঘে নাহি খায় । কোথায় যেয়ে লুকাই মুখ না দেখি উপায় ॥ দেবেরে ডাকিয়া কই আশ্রয় দিতে মোরে । কেবা আশ্রয় দিবে মোরে এই অন্ধকারে ? চক্ষুর জলেতে মোর বুক ভাসি যায়। অঞ্চল ধরিয়া মুছি পানি না ফুরায় ।