পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৯৪

SS8 বাংলার পুরনারী রাজবাড়ী হইতে বাহির হইয়া সে ছুটিয়া নদীর পারে গেল। কাঞ্চন নদীর পারে আসিয়া নিজ মনে বলিয়া যাইতে লাগিল “আমি তোমার জন্য এতদিন বঁাচিয়াছিলাম, সে সাধ আজ মিটিয়াছে, তোমাকে চক্ষু ভরিয়া দেখিয়া লইয়াছি। তোমার সুন্দরী স্ত্রী লইয়া আজন্ম সুখে থাক, চিরকাল সুখে গৃহে বাস কর, এই আমার প্রার্থনা ঃ “না লইও না লইও বঁধু কাঞ্চনমালার নাম। のマtsf羽 5環び Stat奪*びマ卒 ?国etw |" “নদীর এই ঘাটে পাতার বিছানায় তোমাকে পাইয়াছিলাম, সুখে দুজনে কত রজনী যাপন করিয়াছি। তুমি সে সকল দিনের কথা মনে করিও না,- তখন যে উভয়ে উভয়ের জন্য নিবিষ্ট হইয়া মালা গাথিতাম- সে সকল দিনের কথা একবারে ভুলিয়া যাও । সারারাত জাগিয়া আমি তোমার বঁাশীর গানে বিভোর হইয়া থাকিতাম । সে সকল দিনের কথা স্মরণ করিও না। অভাগিনীর সকল কথা ভুলিয়া যাও।” নদীতীরে বসিয়া কাঞ্চন বলিল, “নদী ! আমি তোমার ক্ৰোড়ে স্থান পাইতে আসিয়াছি। আমি যে মরিতেছি তাহা যেন কেহ জানে না, তোমার ঢেউগুলি যেন কঁাদিয়া কঁাদিয়া সে কথা প্রচার না করে। হে টুনটুনী পাখী, নদীর চরার হলদে পাখী, তোমরা আকাশে উড়িয়া আমার মৃত্যুর কথা কাহাকেও বলিও না । হে আকাশব্যাপী বাতাস, জল-স্থলের সকল কথা তুমি জান, আমার কলঙ্কের কথা তুমি সবই জান, কাহারো কানে কানে আমার মৃত্যুর কথা বলিও না, তুমি রাত্রির সাক্ষী, দিনেরও সাক্ষী, সকলই তুমি জান, আমার মৃত্যুর কথা গোপন রাখিও। SLLGLLB DLBDB BBO D DD DD BYYK কি জানি শুনিলে বঁধু পাইবে মনে ব্যথা ॥” পিতার উদেশে কাঞ্চন মনে মনে প্ৰণাম জানাইয়া বলিল-“আমি যে BBD SDBDS BB DB BDBD DDD DDD S BBDBDBD DB BDD হইতে মুছিয়া ফেলা।” “চন্দ্ৰতারা, পশু-পক্ষী সকলকে ডাকিয়া কাঞ্চন তাহার মৃত্যুর কথা গোপন করিতে অনুরোধ জানাইল ।