পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

best\S SS ধাওয়া ধাই করিতে লাগিল ; এ যেন বন্দরে আসিয়া মাল বোঝাই নৌকার उन्ना फूदि झ्छेल । দৈবের আঘাত এমনই সাংঘাতিক ও অচিন্তিতপূর্ব। জয়চন্দ্ৰ হঠাৎ মুসলমান-কন্যার পাণিগ্রহণ করিয়া মুসলমান হইয়াছে। এ যেন আকাশচুম্বী মঠের অগ্রভাগে বজপাত হইল। এত বড় বংশ, এতবড় পাণ্ডিত্য ও সামাজিক প্ৰতিষ্ঠা, তার উপর এমন দাগ কে দিল ? ঠাকুর বংশীদাস মাথায় হাত দিয়া মাটিতে বসিয়া পড়িলেন :- “ধূলায় বসিল ঠাকুর শিরে দিয়া হাত । বিনা মেঘে হৈল যেন শিরে বজাঘাত ॥” সহচরীরা চন্দ্রারে ঘিরিয়া বসিল, তাহারা কান্নাকাটি করিতে লাগিল ; কেহ দৈবের দোষ কীৰ্ত্তন করিতে লাগিল, কেহ বা এমন সুলক্ষণ রূপসী কন্যার ভবিষ্যৎ ভাবিয়া কত দুঃখ করিল। তাহারা মাথায় হাত দিয়া কান্না জুড়িয়া দিল। কিন্তু চন্দ্ৰা স্তব্ধ-প্ৰস্তরমূৰ্ত্তির ন্যায়। সে কিছুই বলিল না, যার জন্য ঘর-ভরা লোক বিলাপ ও আৰ্ত্তনাদ করিতেছে সে নীরব ।

  • नों केंgल भां श्igन 55 नांश् िकgश् दांी । आछिन श्रन्द्रौ क्र.कृ. श्शेन श्रांषांपैी ॥ भcनcऊ bांकि भ्र। ब्रांgथ भcनद्ध अ९िggन । জানিতে না দেয় কন্যা জলি মরে মনে ৷”

একদিন দুইদিন করিয়া চারদিন কাটিয়া গেল। চন্দ্ৰা খাইতে যাইয়া বসে কিন্তু একটি ভাতও খায় না-পাতের ভাত পাতে পড়িয়া থাকে। রাত্রে তাহার শর-শয্যা, তখন নির্জনে উৎসের ন্যায় চোখের জল উথলিয় ওঠে, বালিস ভিজিয়া যায়। শৈশবের সেই ফুল তোলার কথা, ফুলেশ্বরী নদীতে সঁাতার কাটা ও জলখেলা-সেই শত কথা যেন বৃশ্চিকের মত দংশন করে। একটু ঘুম আসিলে সেই মূৰ্ত্তি,--তাহার স্বপ্ন-দৃষ্ট মূৰ্ত্তির মুখে সেই পাজারকাটা হাসি। বিনা ঘুমে রাত্রি কাটাইয়া শুষ্ক মুখে শয্যার একপ্ৰান্তে বসিয়া থাকে। সহচরীদের সঙ্গে আলাপ নাই, নিজের মনের দুঃখ নিজ মনে গোপন