পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তিলক বসন্ত “মালী রাজা কহে, শুন বলি যে তোমারে । মানুষে প্ৰাণীর চক্ষু নাহি দিতে পারে।” “তথাপি যদি ঠাকুরের দয়া থাকে। তবে চক্ষু পাইবে।” এই বলিয়া সাশ্রনেত্রী রাজকুমারীকে পুনরায় মালীরাজা বলিলেন :- “কাটারী লইয়া চক্ষু উপাড়িয়া ফেলিল । সেই চক্ষু লইয়া ভিক্ষুক ব্ৰাহ্মণ অদৃশ্য হইল। ङिश्का श्रशेभ्र उद्धांत्र१ श्शेळ दिलां । दफु छूःश्थ ब्राङ्त्र-श्या कंद्र शांध्र शांध्र || শীতল ভূঙ্গারের জলে রক্তধার মুছে। এত দুঃখ অভাগীর কপালেতে আছে ৷ भावी ब्रांत्र। कश् कgi शनि भूथ ब्रश् । কৰ্ম্মপুরুষ দিলেন দুঃখ হাসি মুখে সহ ॥” “দান কৈরা যেবা পাইল অন্তরেতে দুখ । তার দান বিফল হৈল-বিধাতা বিমুখ ॥ उन 6१ां ब्रांडां दि ना कब्र खनन । সুখ যদি চাও কর দুঃখের ভজন ॥ সুখ যদি পাইতে চাও দুঃখ আপন কর । সাধনের পথে চল তবে পাইবা বর ॥” So\9) এখন অন্ধ পতি কোন কাজ আর করিতে পারেন না। রাজকুমারীর সকল কাজই নিজের করিতে হয় । সাত রাজবধু কুমারীর কষ্ট দেখিয়া হাসে। কিন্তু কোন চিত্রটি বড় ও সুন্দর ?-একদিকে অপর দিকে,- বধুরা পরিহাস করিতেছে,— “क्षऊ छ्ःश्ः श्रांझेळ कनJ श् िदिएक ८°ण । পরনের কাপড় নাই, শিরে নাই সে তেল । এক হাতে তুল্য লয়-আবর্জনার ঝুড়ি আর এক হাতে মুছে কন্যা দু’নিয়নের বারি ॥”