পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3bV বাংলার পুরনারী গৃহে ফিরিয়া আসা, বিবাহের চেষ্টা মলুয়ার সঙ্গে চান্দ-বিনোদের আর দেখা নাই। পরদিন চাদ-বিনোদ প্ৰভাতে হীরাধির ও তাহার। পাচ ছেলেকে প্ৰণাম করিয়া নিজের গ্রামের দিকে রওনা হইল । বাড়ীর পথে প্রথমেই ভগিনীর বাড়ী। চাঁদ-বিনােদ চেষ্টা করিয়াও বোনের কাছে লজ্জায় মনের কথা বলিতে পারিল না। কিন্তু পাড়া-পড়াশী সমবয়স্ক ছেলেরা তাহার মনের কথা জানিতে পারিয়াছিল, ভগিনীও আভাসে বুঝিয়েছিল,-কয়েক দিনের পরে চাদ-বিনোদের মাও সে কথা জানিতে পারিলেন এবং বিবাহের প্রস্তাব করিয়া হীরাধারের বাটীতে ঘটকী পাঠাইলেন । মেয়ের বিবাহের বয়স হইয়াছে। হীরাধিরও নিশ্চিন্ত নাই। তিনি দিনরাত মেয়ের জন্যে একটি ভাল বর কোথায় পাইবেন, সেই চিন্তা করেন । “শাওন মাসে বিয়া দিতে দেশের মানা আছে । এই মাসে বিয়া দিয়া বেউলা রাঢ়ী হৈছে ৷ D DL Ku BLDLL SDDSSY DS ७ाझे भांना दिशा न ठेश्न, ८.कदब्ल उांनां८गांनी ॥' আশ্বিন মাসে দুৰ্গাপূজার হিড়িক,-কাৰ্ত্তিক মাস আশায় আশায় কাটিল। অগ্রহায়ণ মাসে সমস্ত ক্ষেতের ধান পাকিয়া রাঙ্গ হইল ; একটি রাঙ্গা বরের জন্য পিতার প্রাণ আকুল হইল। মাঘ মাসে ঘটকগণ ফর্দ লইয়া উপস্থিত হইল। চাঁপা-নগরের প্রস্তাবটি প্ৰথম বিবেচিত হইল। ছেলেটি কাৰ্ত্তিকের মত সুন্দর,-তাহাদের অগাধ সম্পত্তি, কিন্তু বংশে তাহারা প্ৰথম শ্রেণীর কুলীন নহেন। দীঘলহাটির প্রস্তাবিত বরও ংশের দোষে অগ্রাহ করা হইল। সুসঙ্গ হইতে যে প্ৰস্তাব আসিল,