পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মলুয়া No) মলুয়াকে কাজির প্রস্তাব জানাইল। মলুয়া বারুদে আগুন পড়িলে যেরূপ হয়, সেইরূপ জ্বলিয়া উঠিল। ‘कॉसिद्ध कश्७ि कथा ना उनिद आभि । রাজার দোসর সেই আমার সোয়ামী ॥ আমার সোয়ামী যেমন পৰ্ব্বতের চুড়া । আমার সোয়ামী যেমন রণ-দৌড়ের ঘোড়া ॥ अभिांद्ध cगांभ्रां भी coभन अनिभigनद्म 6ांग । नो शश्ः श्बन कांख्रि °-न८श्द्र जभांना ॥ জাতে মুসলমান কাজি, তার ঘরের নারী। মনের অ্যাপ শোষ মিটাক তারা সাত নিকা করি।” কাজির ক্রোধ ও বিনোদের বিপদ অপমানিত হইয়া কুটনী কাজির কাছে যাইয়া সকল কথা বলিল। কাজি অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মত জুলিয়া উঠিল। সে দেশে “নজর মরিচা” নামক একরূপ কর ছিল,-বিবাহের পর নবাবকে এই কর দিতে হইত। পাত্রীর সৌন্দৰ্য্য অনুসারে এই বিবাহের কর নির্দিষ্ট হইত। কাজি সেই দিনই চান্দ-বিনোদের উপর নজর মরিচার’ পরওয়ানা জারি করিল। তাহাকে সাত দিনের মধ্যে ‘নজর মরিচা’ স্বরূপ ৫০. ০২ টাকা দিতে হইবে, নতুবা তাহার ঘর বাড়ী নিলাম করিয়া টাকা আদায় করা হইবে। চাদ-বিনোদ মাথায় হাত দিয়া বসিয়া পড়িল, এত টাকা সে কোথা হইতে দিবে ? সাত দিন বিনোদ ভাবিতে ভাবিতে কাটাইল, যেখানে ভাবনা ছাড়া উপায় নাই সেখানে না ভাবিয়া সে আর কি করিবে ? সাত দিন পরে কাজির পাইক পেয়াদা আসিল, ঝাণ্ডাগাড়ি করিয়া তাহারা RN)