পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মলুয়া SROA ऊर्थन अभिांद्र “মুখেতে সুগন্ধি পান অতি ধীরে ধীরে। সোনালী রুমাল হাতে পশিলা অন্দরে ॥” মলুয়া বলিল, “আপনি জানেন, আমার স্বামী একজন ভাল কুড়াশিকারী, আমি তাহার সঙ্গে সঙ্গে থাকিয়া কুড়া শিকার শিখিয়াছি। আমার ইচ্ছা ব্ৰত শেষ করিয়া আমি আপনার সঙ্গে কুড়া শিকার করিতে স্নাই,-- দেখিবেন, আমি একদিনে কতগুলি কুড়া ধরিয়া আনিতে পারি।” জমিদার এই প্ৰস্তাবে অত্যন্ত আনন্দিত হইলেন, বড় একটা ভাওয়ালিয়া নৌকা সুসজ্জিত করা হইল। সমস্ত আয়োজন-পত্ৰ লইয়া মলুয়া ও জমিদার সেই ভাওয়ালিয়ায় উঠিলেন। ১২ দিন পরে জমিদার মলুয়াকে স্পর্শ করিবেন, এই সর্ত । এদিকে মলুয়া কুড়ার মুখে চিঠি পাঠাইয়া তাহার পাঁচ ভাইকে তাহার বিপদের কথা সমস্ত জানাইয়াছে : “পঞ্চ ভাইয়ে পত্ৰ পাইয়া পানশী নৌকা করে। ছল করিয়া তারা কুড়া শিকার ধরে ॥ বিস্তার ধলাই বিল পদ্ম-ফুলে ভরা। কুড়া শিকার করিতে জমিদার যায় দুপুর বেলা । সঙ্গেতে মলুয়া কন্যা পরম সুন্দরী। পানশী লৈয়া পাচ ভাই লইলেক ঘেরি ॥ লাঠির বাড়ীতে ছিল যত দাড়ি মাঝি। উবুৎ হইয়া জলে পড়ে করে, চেচামিচি ৷ পঞ্চ ভাইএর পানশী খানি দেখিতে সুন্দর। लम्फ भिी ठठे कg| उांश्ांद्र ठ°ब्र । অষ্ট দাড়ে মারে টান জ্ঞাতি বন্ধু জনে। পঙ্খী-উড়া কৈরা পাক্ষসী ভাইঙ্গা পদ্মবনে ॥ সোয়ামী সহিত মলুয়া যায় বাপের বাড়ী । শ্ৰীরাম উদ্ধার করে যেন আপনার নারী ॥”