পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অঙ্গুয়া So সমাজ-পরিত্যক্ত মলুয়া-ঘর ছাড়িয়া বাহিরে স্থান লইল। স্বামীর চাঁদ-মুখখানি একবার দেখাই তাহার জীবনের প্রধান কাম্য হইল এবং তাহাতেই সে তৃপ্ত হইল। কিন্তু এখানেই তাহার দুঃখের মাত্রা পূর্ণ হইল না । সে কঁাদিয়া কঁাদিয়া দিন কাটায় ; এক হাতে বঁটা দিয়া আঙ্গিনা সাফল করে, অপর হাতে চোখের জল মোছে। তাহার শাশুড়ী নিতান্ত অশক্ত, তিনি চোখে দেখেন না,-সারাদিন বিনোদ ক্ষেতে খাটিয়া আসে -কে ভূমিক রাধিয়া দেবে ? চোখে না দেখিয়া শাশুড়ী যাহা রাধেন, তাহা মুখে তোলা যায় না। হায়রে, স্বামীকে যে দুটি ভাত রাধিয়া দেবে, নারীজন্মের এই সৌভাগ্য হইতেও মলুয়া বঞ্চিত। যে আসে তাহাকেই সে বিনোদের আর একটি বিবাহের জন্য চেষ্টা করিতে বলে। তাহার সোয়ামী ও শাশুড়ী না খাইয়া মারা পড়িতে বসিয়াছেন। এ বিষয়ে বিনোদের মামা ও পিস খুব তৎপরতা দেখাইলেন। বিনোদের আর একটি বিবাহ অচিরে সুসম্পাদিত হইয়া গেল। এই নববধূটকে মলুয়া ভগিনীর ন্যায় ভালবাসিতে লাগিল। “বাহিরের কাজ করে। মনের হরিষে । সতীনেরে রাখে মলুয়া মনের সন্তোষে ॥” সর্পাঘাত, প্ৰাণলাভ একদিন প্ৰাতে উঠিয়া বিনোদ মায়ের কাছে ভাত চাহিল। “মা, আমি DDB BD BDDB BDBBD BBB DDBDS DBBD BDD DBDBB DBGD S SDDDD DB DDD S DBD DJSDBB DBBB DS DD KBD DBB BDD DBB ছেলেকে দিলেন, তাহাই তাড়াতাড়ি খাইয়া এক হাতে কুড়া ও অপর হাতে পিঞ্জর লইয়া বিনোদ অতি দ্রুত বাড়ী হইতে রওনা হইয়া গেল। পথে ভগিনীর বাড়ী, সে কিছুকালের জন্য ভগিনীর কাছে ቅ ግ