পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনুয়া Sèd সকের বাড়ীতে গেল। মড়া কোলে লইয়া মলুয়া বেহুলার ন্যায় স্বামীর পুনজীবন কামনা করিয়া গারুড়ী ওঝার বাড়ীতে উপস্থিত হইল। মলুয়ার ভ্ৰাতারা নৌকাখানি প্ৰাণপণে বাহিয়া লইয়া আসিয়া সাত দিনের পথ তিন দিনে চলিয়া গেল। গারুড়ী রোগীকে দেখিয়া বলিল “এ রোগী এখনও মরে নাই । আমি ইহাকে বঁাচাইব ।” • “নাক মুখ দেইখা ওঝা মাথায় থাবা দিল। বুকেতে আনিয়া বিষ কোমরে নামাইল । কোমরে আনিয়া বিষ হাঁটুতে নামাইল। বিষ জালা গেল, বিনোদ আঁখি মেইল চাইল ॥” সূত্যা নদীর তীরে ধন্য ধন্য রব উঠিল। সতী কন্যা, সাবিত্রীর মত, বেহুলার মত, স্বামীকে স্বৰ্গ হইতে ফিরাইয়া আনিয়াছে। হেলে-কৈবৰ্ত্তের ঘর এই কন্যার আবির্ভাবে পবিত্র হইয়াছে। ইহাকে কে বাহিরের দাসী করিয়া বাড়ীতে রাখিয়াছে ?

  • भब्रा अडि चियांछेमां अॉन 6श्छे नांद्री। তাহারে সমাজে লাইতে কেন কর দেরী ॥”

কিন্তু দেশের লোকে বলিলে কি হইবে, দশে বলিলে কি হইবে ? “বিনোদের মামা বলে হালুয়ার সর্দার। যে ঘরে তুলিয়া লবে জাতি যাইবে তার ॥ বিনোদের পিসা কয় ভাবিয়া চিন্তিয়া । ঘরেতে কেমনে ল’ব, জাতি ধৰ্ম্ম ছাড়িয়া ৷” এদিকে সে অঞ্চলের সমস্ত লোক বলিতে লাগিল। :-