পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rèt প্তাহাকে ক্ষমা করিবেন। আমার কপালে দুঃখ ছিল, আপনারা কি করিবেন ? আমি চলিয়া গেলে আর খোটা দেওয়ার কিছু থাকিবে না। আপনার আমার স্বামীকে কষ্ট দিবেন না। :- “কোন দোষের দোষী নয়। আমার সোয়ামী ।” মলুয়া সতীনকে বলিল • “श्rथ कब्र श्रृंश् दान वाभौदक जईया । আজি হ’তে না দেখিবে মলুয়ার মুখ। আমার দুঃখ পাশরিবে দেইখ্যা স্বামীর মুখ ৷” এই সময় পূবদিক হইতে মেঘ গৰ্জন করিয়া উঠিল। মলুয়া কোথায় रुब्लिब्ज ? “हे गांशंद्र श्रांव्र नांझे, घां नांझे ८थ&ग्रा । পুবেতে গজিল দেওয়া ছুটুল বিষম বা । कईद coiल श्मब्र कछा, भन-बहनन ना ॥” আলোচনা মলুয়া চন্দ্রাবতীর রচনা। চন্দ্রাবতীর জীবন-কথা পূর্বেই লিখিত হইয়াছে। ইনি সুপ্ৰসিদ্ধ মনসা-মঙ্গল-লেখক বংশী ভট্টাচাৰ্য্যের কন্যা ; নেত্রকোণা সাব-ডিভিসনে পাতুয়ার গ্রামে ইহাদের বাড়ী ছিল। ১৫৭৫ খৃষ্টাব্দে চন্দ্রাবতী পিতার মনসা-মঙ্গল কাব্যের অনেকাংশ লিখিয়াছিলেন, সেই সকল রচনার মধ্যে কেনারামের পালাটি অতি করুণ ও কবিত্বময়। একখানি মলুয়া কাব্যের পুথিতে চন্দ্রাবতীর ভণিতাযুক্ত বন্দনার পদ পাওয়া গিয়াছে। তরুণ বয়সে জয়চন্দ্ৰ ভট্টাচাৰ্য নামক এক সুদৰ্শন তরুণ যুবককে ইনি ভালবাসিয়াছিলেন, এবং উভয়ের বিবাহের প্রস্তাব পাকা হইয়া গিয়া