পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&S8 বাংলার পুরনারী সম্মুখে বহিয়া যাইতেছে। আলো কিরূপ, কোন আকাশের পথে ফোটে তা জানি না। ফুলের গন্ধে আমোদিত হই, কিন্তু নিস্তব্ধ বায়ুতে ফুলের কলি কেমন করিয়া ফোটে, তাহা জানি না ।” “শব্দে শুনি তরু লতা না দেখি নয়নে । বিধাতা করিল অন্ধ এই দুঃখী জনে ॥ মানুষ যেন কেমন কন্যা, হাসি মুখের কথা । শব্দে শুনি দেখি নাই, মনে রইল ব্যথা | তরুণ লতা পুস্প আমার সামনে আছে খাড়া । মাথার উপরে ফুটিয়াছে চাদ সুরুজ তারা । সবার উপর আছ তুমি অস্তরে সে পাই। ধেয়ানেতে আছ কন্যা অন্তরেতে পাই ।” রাজকুমারী তাহার দুঃখে বিগলিত হইয়া বলিলেন-“তোমার কোন দেশে জন্ম, তোমার পিতামাতা কে ? E GL YDD LDLB DB EB DYYS कि नाभ ब्राशिन ८ऊांशांद्र, कि दक्लिश ऊांक ।।” অন্ধ বলিল, “আমার নাম নাই, পাগল বলিয়া সবাই ডাকে । বঁাশীর সুরের মত কোন বন, কোন স্থান হইতে আমি ভাসিয়া আসিয়াছি তাহা জানি না-কেহ আমায় আদর করিয়া ডাকে, তাদের কাছে থাকিতে বলে, কেহ বা দূর দূর করিয়া তাড়াইয়া দেয়। কেহ ভালবাসে, কেহ গালি দেয় ; আমি চোখের জলে ভাসিয়া সকলের দুয়ারে দাড়াই। কাহাকেও দোষ দেষ্ট না । “i१|ल उत्रांशांद्र एछांक-नांभ श्रांतांब्ल ड्षांभांद्र वैांौ । অজানা পথে গাই গান হইয়া উদাসী৷” রাজকুমারী অশ্রুসিক্ত চোখে অন্ধের দুঃখে বিগলিত হইয়া বলিলেন “বাণী বাজাও আঁধা বঁধু শিখাও আমায় গান। আজ হুৈতে পিয়া বঁধু পরাণের পরাণ ।