পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৩৫

औषं बैबू See य८नटड दcनद्ध क्ल श्cथcड जूशिय। १८छ्द्म क एष ििन °द्भि ॥ রজনীতে বৃক্ষতলে তোমায় বুকে লৈয়া । ঘুমাইব বন্ধু আমি ঐ বাঁশী শুনিয়া ৷ জাগিয়া শুনিব বঁধু ঐ না তোমার বাশী। কিসের রাজ্য কিসের সুখ, হয়েছি। উদাসী ৷” আঁধা বধু আরার বলিল—“তুমি অবোধ, তুমি নিজেকে ভাড়াইতেছ। মাত্র । যাহা সুখ মনে করিয়াছ, তাহ কয়েক দিন পরেই বিভীষিকা হইয়া দাড়াইবে । সোনার পালঙ্কে যাহার শুইয়া অভ্যাস, সে কেমন করিয়া কুশ কণ্টকের শয্যায় ঘুমাইতে পরিবে ? সোনার থালায় যার খাওয়া অভ্যাস, বনের তিক্ত ফল কেমন করিয়া তাহার গলায় যাইবে। কটু তিক্ত বনের ফল খাইয়া শেষে কঁাদিয়া মরিবে। তোমার সোনার ঘর, দোহাই তোমার, নিজ হাতে আগুন লইয়া তাহা পোড়াইয়া ফেলিও না । এখনও সময় আছে, তুমি নিজের ঘরে ফিরিয়া যাও।” রাজকন্যা বলিলেন-“কি করিব ? তোমার বাঁশী আমায় ঘরে থাকিতে দেয় না, উহা আমাকে টানিয়া আনিয়া ঘরের বাহির করে।” “সত্য কথা প্ৰাণ বঁধু কহি যে তোমারে। LLD DB B BD KDLDD D L DL S অন্ধ একবার চুপ করিয়া দাড়াইল। তাহার পদ্মের কলির মত দুইটি মুদ্রিত চক্ষু হইতে ঝরঝর করিয়া জল পড়িতে লাগিল। তাহার পর বাঁশীটি ছুড়িয়া নদীর জলে ফেলিয়া দিল। “শুনি অল্পবুদ্ধি কন্যা কহি যে তোমারে। বিসর্জন দিলাম বঁাশী তুমি যাও ঘরে। আর না বাজিবে বঁাশী-কঁাদিবে না হিয়া । ये cपथ शांघ्र बँगैी छcलएऊ डांनिभा ।” কন্যা বলিলেন “বাঁশী নাই তুমি তো আছ আমার হৃদের রতন। আমারে না লিও সাথে লইয়া যাও মন ।