পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S8 বাংলার পুরনারী ব্ৰাহ্মণ-রাজার পলায়ন ও দেশাধিপের গৃহে আতিথ্য অতি দীনবেশে ব্ৰাহ্মণ-রাজা সপরিবারে পরগণার রাজার বাড়ীতে আসিয়া দাড়াইলেন, এবং সাশ্রুনেত্ৰে তাহার কাছে নিজের দুৰ্গতি বৰ্ণনা করিলেন, “মুণ্ডা এবং তাহার জংলীদল আমার বাড়ী ও রাজধানী দখল করিয়াছে, আমার দাড়াইবার স্থান নাই ।” পরগণার অধিপতি র্তাহাকে সাদরে গ্ৰহণ করিয়া তাহার একটা বাড়ী বামুন রাজাকে ছাড়িয়া দিলেন এবং মুণ্ডাকে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করিবেন, এই আশ্বাস দিয়া সম্মানিত অতিথিকে প্ৰতীক্ষা করিতে অনুরোধ করিলেন । ছয় মাসকাল বামুন-রাজা অতিথি হইয়া পরগণাধিপের রাজধানীতে বাস করিলেন । কুমারী শিলা দেবী অতি প্ৰত্যুষে উঠিয়া রাজ-বাগানে ফুল তুলিতে যান। সে দেশের রাজার পুত্র তরুণ বয়স্ক ও অতি সুদৰ্শন। রোজ তিনি শীলাকে ফুল তুলিতে দেখেন,-অনেক লজ্জা সংবরণ করিয়া তিনি এক দিন কুমারীকে র্তাহার মনের ইচ্ছা জ্ঞাপন করিলেন, “যদি তুমি দয়া করিয়া আমার ঘরে একবার পায়ের ধূলি দাও, তবে তোমাকে কয়েকটি কথা বলিব ;- ‘ना ब्रिय भा छूश्व qछे भाई cशी कश्मिा । কেবল দেখিব রূপ দুরেতে দাড়াইয়া ॥” “তুমি নিত্য নিত্য ফুল তোল, কার পূজার জন্য এই ফুল ? তুমি অবিবাহিত কুমারী-তুমি কি বর প্রার্থনা করিয়া পূজা করি ? তুমি যদি সন্মতিসূচক ইঙ্গিত দাও, তবে রাজার আদেশ লইয়া আমি তোমাকে বিবাহ করিতে চাই ।” শিলা সজল চক্ষে বলিলেন-“রাজকুমার তোমার ঐশ্বৰ্য্যের অন্ত নাই। अभिब्रा लब्रिज, ौिन-छ:थी।”