পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e বাংলার পুরনারীوچ নদের চাদ হুকুম দিলেন,-বামুনডাঙ্গা দক্ষিণে যে উলুকঁাদার ফুলের বাগ আছে-তথায় শীঘ্ৰ একখানা বাড়ী তৈরী করিয়া হোমরা বেদেকে দেওয়া হউক, বাড়ীর পার্শ্বে নিৰ্ম্মলা সলিলা দীঘি, চারদিকে শাক সজীর दी । পছন্দসই যে ঘর কয়েকখানি তৈরী হইল, তাহাতে আয়নার কপাট দেওয়া হইল। নূতন জমিতে শাক শব্জী খুব ফলিল। হোমরা মহুয়াকে ঘুরাইয়া ঘুরাইয়া বাগের শোভা দেখাইতে লাগিল। “ঐ দেখ বেগুনের চারা পুতিয়াছি, এই বেগুন বেচিয়া তোমার গলার হার কিনিয়া দিব।” পাহাড়িয়া পাখী, নিম্ন ভূমির আবহাওয়া মহুয়ার সহ্য হইল না, সে জ্বরে কঁাপিতে লাগিল এবং কঁাদিতে সুরু করিয়া দিল। ধৰ্ম্ম-পিতা তাহাকে আদর করিয়া বলিল, “নূতন বাগানে শিম লােগাইয়াছি, ঐ দেখ মানকচু কেমন বাড়িয়া উঠিয়াছে,- এই সন্তৰ্জী বিক্ৰী করিয়া তোমার হাতের বাজু গড়িয়া দিব :- “নূতন বাগানে আমি লাগাইব কলা। BDB DBDBKSB DDD S DD KKu KD S “চারিদিকে সাদা বেল ফুল ফুটিয়াছে, রক্তকরবীর কি সুন্দর বর্ণ, টিয়া ও কপোত শিকার করিয়া আনিয়াছি মহুয়া তুমি পালঙ্ক সাইকে লইয়া রান্না কর গিয়া, কালো জিরা দিয়া রাধিও, মাংস সুস্বাদু হইবে।” তবু পাহাড়িয়া পাখী, তাহার পাহাড়ের দেশ ভুলিতে পারিল না, উত্তর দিকে চাহিয়া তাহার চোখে অবিরত জল পড়িতে লাগিল । eiथम खांब्लों একদিন সন্ধ্যা বেলা, তখনও গৃহস্থের ঘরে সাজের বাতি জ্বলে নাই। মহুয়া এক গৃহস্থের বাড়ীতে তামাসা দেখাইয়া ফিরিতেছে ; সঙ্গীরা