পাতা:বাংলার পুরনারী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৬৮

SV8 বাংলার পুৱালারী আমি এখন তোমাদের পর হইয়া গিয়াছি “বাঁধুরে লইয়া আমি হব দেশান্তরী। বিষ খাইয়া মরিব কিম্বা গলায় দিব দাড়ি ॥” হোমরার সন্দেহ, আড়িপাতা স্থান উলুকাদা-বেদেদের নূতন বাড়ী, সম্মুখে পুকুর পাড়ে শবজী বাগান । হোমরা তাহার কনিষ্ঠ মানকা বেদেকে বলিতেছে, “এই দেশে আর আমার থাকা হইবে না, চল এদেশ ছাড়িয়া যাই । বাড়ী ঘর দিয়া কি করিব ? বরং ভিক্ষা মাগিয়া খাইব, তাও ভাল। তুমি কি কান-ঘুষ কিছু শুনিতে পাও নাই। মহুয়া রাজকুমারের জন্য পাগল হইয়াছে, এখানে কোনক্রমেই, আর থাকা উচিত নহে ।” ছোট ভাই ধমক দিয়া উঠিল, তুমি কি পাগলের মত বকিয়া যাইতেছ ? “-এমন কথা না বলিও তুমি। ইচ্ছা হয় ছেড়ে যেতে এই সোনার জমি ! সানে বাধা পুকুরটি গলায় গলায় জল। পাকিয়াছে সালিধান, সোনার ফসল । তা দিয়া করিব মোরা শালি ধানের চিরা। ७ाझे cक्ष न छांख्रि याऐ8-ऊांभांव्र भांथांद्र किब्रा ॥” ফাস্তুনের অন্ত হইয়াছে, চৈত্র মাসে ডালের উপর বসিয়া কোকিল ডাকিয়া উঠিতেছে, সেই সুরে বেঁটার উপর দাড়াইয়া কুন্দ ও মালতী ফুল শরাহত হরিণীর ন্যায় ঘন ঘন কঁাপিয়া উঠিতেছে ; বেদেদের ক্ষেতে অপৰ্য্যাপ্ত শালি ধান পাকিয়া মাটির দিকে নুইয়া পড়িয়াছে, তাহদের